হুমায়ুন রশিদ,টেকনাফ। টেকনাফের হ্নীলা হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি, অভিভাবক,গণ্যমান্য ব্যক্তি,শিক্ষক ও কর্মচারী উপস্থিত হয়ে এসব মালামাল উদ্ধার করে । কিন্তুএটি পরিকল্পিতভাবে হয়রানির উদ্দেশ্য সাজানো বলে দাবী করেন সাধারণ শিক্ষকেরা ।সুত্র জানায়-৭ আগষ্ট সকাল ১১.৪০টার দিকে টেকনাফ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল্-মামুন স্কুলে উপস্থিত হয়ে প্রধান শিক্ষকের কক্ষের তালাবদ্ধ ৪টি আলমিরা ও ইবাদতখানার কক্ষ তালা ভাঙ্গার মিস্ত্রি নুর মোহাম্মদকে ভাঙ্গার নির্দেশ দিলে সে উক্ত কক্ষ সমুহের তালা ভাংলে মডেম,পেনড্রাইভ,কলমনার ক্যাশবই,টাকা,ভাউচার,শিক্ষক হাজিরা ও নোটিশ বই ছাড়া পরীক্ষার খাতাপত্রসহ অন্য সবকিছু পাওয়া যায়। এসময় উপস্থিত ছিলেন-উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সাইফুল আলম, স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি-সিরাজুল ইসলাম সিকদার,অভিভাবক সদস্য-মাষ্টার শাহ আলম,নুরুল কবির,অভিভাবক কফিল আহমদসহ গণ্যমান্য ব্যক্তি,শিক্ষক,কর্মচারী ও সংবাদকর্মী উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য হ্নীলা হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মোক্তার আহমদ স্মারক নং-হ্নীউবি/টেক/৭৭(২)/১২এর তারিখ-০২-০৮-১২ইং মূলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে অবরুদ্ধ থাকা স্কুলের যাবতীয় চাবি, মডেম, পেনড্রাইভ, টাকা ও প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র উদ্ধার এবং তালাবদ্ধ আলমিরা খোলার জন্য আবেদন করলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিদের্শে উক্ত স্কুলের আলমিরা সমুহ অবমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু করেন। এদিকে সাধারণ শিক্ষকদের পক্ষে বলা হয়েছে আমরা যারা সাধারণ শিক্ষক রয়েছি আমাদের একটি ব্যক্তিগত আলমিরা ছিল । উক্ত আলমিরাতে আমাদের ব্যক্তিগত ও প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রও ছিল। পরিচালনা কমিটি ও প্রধান শিক্ষক কৌশলে এ ধরনের ঘটনা সাজিয়ে আমাদের লজ্জিত করেছে। ####
Leave a Reply