জাহাঙ্গীর আলম,টেকনাফ / সীমান্ত জনপদ টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ে ১ মাদ্রাসা শিক্ষকের হাতে যৌন লালসার শিকার হওয়া ছাত্রীরা নানা অপবাদে এবার পড়াশুনা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। স্থানীয় জনতার হাতে অবরুদ্ধ হওয়া শিক্ষক কৌশলে পালিয়ে গেছে। এ নিয়ে এলাকার জনসাধারনের ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
অভিযোগে জানাযায়-টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের দৈংঘাকাটা এলাকার হায়দর আলী এবতেদায়ী নুরানী মাদ্রাসার সুপারিনটেন্ড মাওলানা জামাল উদ্দিন গত ৪বছর যাবত চাকুরী করে আসছে। সে উক্ত মাদ্রাসা প্রধান হওয়ার সুযোগে মাদ্রাসার রুজিরু নামের ছাত্রীদের যৌন লালসার শিকারে পরিণত করে সর্বশান্ত করে আসছে। যা নাম গোপন রাখার শর্তে প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন ছাত্রী স্বীকারোক্তি দেন। এরই সুত্রধরে গত ১ নভেম্বর রাতে স্থানীয় মেম্বার ও জনতা উক্ত মৌলভীকে আটক করার খবর ছড়িয়ে পড়ায় সকালে শত শত লোক জমায়েত হয়। পরে উক্ত মৌলভী কৌশলে পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে স্থানীয়দের মধ্যে নুরু সওদাগর জানান-সে দীর্ঘদিন যাবত এসব অপকর্ম করে আসছে। কতিপয় প্রভাবশারীর আশ্রয়-প্রশ্রয়ের ফলে বার বার পর পেয়ে যাচেছ। রাশেদুল ইসলাম জানান- উক্ত মৌলভী দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন এলাকায় মাদ্রাসা শিক্ষকতার নামে ছাত্রীদের ইজ্জত নষ্ট করে আসছে এবং সে এই মাদ্রাসায় যোগ দেয়ার পর থেকে তার অনেক অপকর্মের সম্মর্কে জানা যায় ও এসব ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে থাকেন স্থানীয় সমাজ সর্দার ও প্রভাবশালী ব্যাক্তিরা। উক্ত সমাজ সর্দারের কারনে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়নি। নজরুল ইসলাম জানান-দীর্ঘদিন ধরে উক্ত মৌলভীর নানা অপকর্মের কথা লোকমুখে শুনে আসছি। তাকে আটক করার পর তার লম্পট্য স্পষ্ট হয়ে উঠেছে । ডাঃ হাশেম বলেন- প্রায় সময় মাদ্রাসা ছুটির পর কয়েকজন মেয়েকে বিভিন্ন অজুহাতে মাদ্রাসা রাখতে দেখেছি। ওসমান জানায়- কতিপয় ছাত্রী আমার স্ত্রীকে ছাত্রীদের সাথে উক্ত মাওলানার অপকর্মের কথা বলতে শুনেছি।
তবে অভিযুক্ত মৌলানা জামাল উদ্দিনের কাছ থেকে জানতে চাইলে, সে এ বিষয়ে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে । বিষয়টি খতিয়ে দেখে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী পরিবার এবং স্থানীয় জনসাধারন। ################
জাহাঙ্গীর আলম,টেকনাফ থেকে, ০৩/১১/২০১২ইং।
০১৮১৮০১০৮২১
It’s 100% true
Pls noted that will be atteced by jamal.
Jamal k oti tada tadi police janu take grapter kore.tini samlapur o a rokum kore c.
6 ti maye k eve tasing & sex kore c village sobai jane .
He he he he jamal 2mi abar kaiso.
আসলে এ ধরনের নেৎকার জনক কাজের সাথে জড়িত যারা তাদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে । রক্ষ যদি বক্ষ হয় তাহরে সমাজের কাছের কাছে আস্থা রাখবে মানুষ ??? ।
খুব খারাপ কাজ