রমজান উদ্দিন পটল,টেকনাফ…প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্েিনর সাগর তলদেশে রয়েছে মনোমুগ্ধকর বিচিত্র প্রাণী ও হরেক রকম জীব। রয়েছে নানান আকারের পাথেেরর স্তুপ। সাগরের জলরাশী ও সৌন্দর্যে ভরা বিচিত্র জীব-প্রাণী হাতছানি দিয়ে ডাকে দেশ বিদেশী পর্যটকদের। সাগরের তলদেশে এসব বিচিত্র জীব প্রাণী দেখলে নিশ্চয় অবাক হবার মত। দেখলে মনে হবে সাগরের তলদেশে রয়েছে ¯্রষ্টার সৃষ্টির রহস্যময় এক জগত। যা পর্যটকরা স্ব নয়নে উপভোগ করতে পারেন।
গবেষকদের মতে- সেন্টমার্টিনের উপরে যে সৌন্দয্য রয়েছে তার বহুগুণ মনোমুগ্ধকর সৌন্দয্য পড়ে রয়েছে সাগর তলদেশে। উপরে সাগরের সুনীল জলরাশী আর নারিকেল গাছের ছায়ায় ঢাকা বিস্তীর্ণ সাদা বালুকাবেলার চেয়েও সুন্দর এক জগত পড়ে আছে পানির নিচে। এখানে রয়েছে কোরালের পাশাপাশি ছোট জীব। যা সাগর তলদেশে তৈরী করে বিচিত্র বর্ণ ধরনের বাসা। এক কোমর পানির নিচে ডুব দিলে দেখা মিলে বিচিত্র কোরাল ও নানা ধরনের মাছ শৈবালের। এছাড়া সাগরের গভীরে রয়েছে বিশাল বিশাল বিচিত্র পাথর ও প্রবালের স্তুপ। সেন্টমার্টিনের ছেড়াদ্বিয়া ভ্রমণ করে এসব সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারেন যে কোন পর্যটক।
দেশের পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারের সর্বদক্ষিণে অবস্থিত সেন্টমার্টিন দ্বীপে প্রতি বছর ভ্রমনে আসেন দেশী বিদেশী হাজার হাজার পর্যটক। কিন্তু পর্যটকরা নানান কারণে দ্বীপের এই সৌন্দয্য না দেখে ফিরে যায়। সেন্টমার্টিনের এসব সাগর রতœ না দেখে ফিরে যাওয়াটা দুর্ভাগ্য বলে অনেকে মনে করেন। এসব সাগর রতœ দেখতে অবশ্যই সেন্টমাটিনে অবস্থান করতে হবে। এখানে পর্যটকরা অবস্থান করার সুযোগ সুবিধা রয়েছে অনেক। বর্তমানে মান সম্মত হোটেল মোটেল, কটেজের সংখ্যাও বাড়ছে। জানাগেছে গেল ঈদের পর থেকে প্রবাল দ্বীপে দেশী বিদেশী পর্যটক আগমন শুরু হয়েছে। পর্যটক আগমনকে ঘিরে অপরূপ সাজে সাজানো হয়েছে সমুদ্র সৈকত, জেটি ও দ্বীপের বিভিন্ন প্রাকৃতিক স্পট গুলো।#####
Leave a Reply