মাহমুদুল হক বাবুল কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা উখিয়া-টেকনাফ শরণার্থী শিবির থেকে রেজিষ্ট্রার্ড ও আনরেজিষ্ট্রার্ড রোহিঙ্গারা সিন্ডিকেট গঠন করে কম টাকায় স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার কথা বলে দালালের হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। আর মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে সাগরে ডুবে অকালে প্রাণ হারাচ্ছে শত শত রোহিঙ্গা। কোন মতে থামানো যাচ্ছে না সীমান্ত এলাকা থেকে আদম পাচার। ক্ষতিগ্রস্থ রোহিঙ্গারা এবার কক্সবাজার জেলা প্রশাসককে কুতুপালং ক্যাম্প থেকে ১১ জন দালালের বিরুদ্ধে গতকাল বৃহস্পতিবার লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে উল্লেখ করা হয় ১০৫ জন রোহিঙ্গা মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে তাদের সলিল সমাধি ঘটেছে। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে উখিয়া-টেকনাফ সমুদ্র উপকূলীয় এলাকা দিয়ে নৌকা ও ট্রলার যোগে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে রোহিঙ্গারা ও এ দেশীয় দালালরা মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার প্রলোভনে নিরহ লোকজনের কাজ থেকে লাখ লাখ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক বরাবরে গতকাল বৃহস্পতিবার ২৬ জুলাই উখিয়ার কুতুপালং শরণার্থী শিবিরে সুরুজ্জামাল প্রকাশ সাজেদা বেগম অভিযোগ করেছেন, তার স্বামী নুরুল আমিন সহ ১০৫ জন রোহিঙ্গা গত এক সপ্তাহ আগে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে উখিয়ার উপকূল দিয়ে ট্রলার যোগে সাগর পথে রওয়ানা দেয়। গত রবিবার রাত ২ টায় তার স্বামী নুরুল আমিন ট্রলার থেকে মোবাইল ফোনে জানান, তাদের বহনকারী ট্রলারের মেশিন নষ্ট হয়ে ট্রলারে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। তাদের জন্য দোয়া করতে বলে। এ সময় দালালদের বার বার বলার পরও তারা অন্য ট্রলার নিয়ে মালয়েশিয়াগামী যাত্রীদের রক্ষা করতে যায়নি। পরে সাগরে তারা ২ দিন ধরে ভাসতে থাকে। এর পর থেকে স্বামীর সাথে আর কোন যোগাযোগ হয়নি। সাজেদা বেগম বলেন, তার স্বামী সহ ১০৫ জন মালয়েশিয়াগামী রোহিঙ্গার নিশ্চিত সলিল সমাধি ঘটেছে। এ ব্যাপারে তিনি ও ক্যাম্পের নুর হোছন উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পের মালয়েশিয়ায় আদম পাচারকারী সিন্ডিকেটের হোতা মোহাম্মদ আলম, শেড নং-৪০, ব্লক-এ’র, শাহ আলম, শামশুল আলম, মাষ্টার ছৈয়দ হোছন, কামাল প্রকাশ জালি কামাল, আইয়ুব মাঝি, ডাক্তার নজির, শেড নং-২, ব্লক-এ’র, আব্দুর রাজ্জাক, আবুল কালাম, জমির আহমদ, শেড নং-১৯, ব্লক-সি। এসব দালালের বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী ও গণ হত্যার অভিযোগ গঠন করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কক্সবাজার জেলা প্রশাসক বরাবরে গতকাল বৃহস্পতিবার একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। এ ব্যাপারে কুতুপালং শরণার্থী শিবিরের ইনচার্জ জালাল উদ্দিনের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, ক্যাম্প থেকে কোন রোহিঙ্গা মালয়েশিয়া যায়নি । অভিযোগ উঠেছে ক্যাম্পে নিয়োজিত পুলিশ কর্মকর্তা শাহ জাহানের সহযোগিতায় রোহিঙ্গা দালালেরা দলবদ্ধ ভাবে রোহিঙ্গাদের মালেশিয়া নেওয়ার কথা বলে লাখ লাখ হাতিয়ে নিচ্ছে। এ ব্যাপারে ক্যাম্প পুলিশ কর্মকর্তা শাহ জাহানের নিকট জানতে চাইলে তিনি এ কথা অস্বীকার করে বলেন, মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় নৌকা ডুবে গিয়ে লোকজন নিখোঁজ হওয়ার কথা শুনেছি।
haire………………………… banggali je khane jao shekhane a dhoroner kahini r kahini ,,,,, shob kichu huar pore o bolte se a dhuroner kotha hsonesi korar kichu nai, ,,,,, kintu hoite se ghutona ghottese manush mortese proshahshon k phon kore jante chaile kebol bole ghotona shontesi kintu janina ,,
ha ha ha ha shala ek din tor ma a bon , bhai er opur ghutbe INSHAALLAH ,