নজির আহমেদ সীমান্ত/টেকনাফের বাহারছরা-শামলাপুরে একটি মানব পাচার কারী সিন্ডিকেট বেপরোয়া ভাবে সাগর পথে অবৈধ ভাবে মালেশিয়ায় আদম পাচার করছে। মানব পাচারকারী সিন্ডিকেটে সদস্যরা লায়ন ক্লাবের সদস্য। স্থানীয় পুলিশের যুগসাজশে আদম পাচারকারী সিন্ডিকেটর লোকজন নীরহ মানুষদের কম টাকায় মালয়েশিয়ায় নিয়ে যাওয়ারে প্রলৌভনে ফেলে প্রথমে মাথাপিচু ৫০ হাজার টাকা করে নিয়ে কাঠের ফিশিং ট্রলারে তুলে দেয়। মানব পাচার কাজে জড়িত দালাল গভীর সাগরে নিয়ে যায় মালয়েশিয়াগামী যাত্রীদের । সাগর থেকে যাত্রীদের স্বজনদের ফোন করে ট্রলার যোগে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওযার কথা বলে ১লাখ ৭০ হাজার টাকা দাবি করে। অন্যতায় সাগরে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেয়। সাগরে ভাসমান যাত্রীদের স্বজন কিংকর্তব্য বিমূঢ় করে শেষ সহায় সম্বল বিক্রি কিংবা বন্দক দিয়ে তাদের উদ্ধার করে। গত ১২ ডিসেম্বর টেকনাফ বাহার ছরা এএলাকার কয়েক লোক লায়ন ক্লাবের সভাপতি নুরুল আমিন,জসিম,মোহাম্মদ ছিদ্দিক, র্বামাইয়া লাল ডাক্তার,করিমুরøার মাধ্যমে সাগর পথে মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় উখিয়া ইনানীর ফাঁড়ির পুলিশ ১৫ জন মালয়েশিয়া যাত্যী আটক করে। ইনানী পুলিশ ফাঁিড়ির ইনর্চাজ টাকার বিনিময়ে ১০ জনকে ছেড়ে দেয়। বাকি পাঁচ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। আটক কৃতদের স্বীকার উক্তি মতে ৪-৫জন দালালকে ও পলাতক আসামি করা হয়। সেখানে জসিম নামের একদালালের বিরোদ্ধেও সাগর পতে মানব পাচাওেরর অভিযোগ রয়েছে। উক্ত জসিমের ভাই জোবায়ের তার ভাইকে মামলা থেকে বাচানোর জন্য টাকার অপারদেয় সহকারি পুলিশ সুপার র্সাকেল (উখিয়া) টাকার বিনিময়ে টেকনাফ বাহারছরা শামলাপুর জোবায়েরর বাড়িতে যায় সেখানে টাকার লেনদেন সম্পন্ন করে ফিরে আসে সহকারি পুলিশ সুপার ফারুক আহমদ। এ ব্যাপারে সহকারি পুীলশ সুপার জানায় পুলিশ ইচ্ছা করলে যে কোন স্থানে যেতে পারে। টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার কওরেন।
স্থানীয় সচেতন মহল টেকনাফ নিউজ ডট কমকে জানান পুলিশেস প্রত্যেক্ষ মদদদে সাগর পথে আদম পাচার হচ্ছে। গত নভেম্বর মাসে মাল য়েশিয়াগামী একটি ট্রলার ১২০ যাত্রী নিয়ে শামলাপু জেলে ঘাটে আসলে ইনজ্ঞিন বিকর হয়ে যায়। স্থানীয় জেলেরা পুলিশে এ সংবাদ দেওয়ার পরও কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেনি। এ বিষয়ে বাহারছরা পুলিশ ফাড়িঁর ইনর্চাজ মোনাফ বলেন মালয়েশিয়া লোকজন চলে গিয়ে জীবন উন্নত করতে চেষ্টা করতে চাইলে আপনারা সংবাদিকদের কি সমস্যা। সাগর পথে অবৈধভাবে মানব পাচার কাজে বাধা দিতে কোন মতে আগ্রহ নেই স্থানীয় সচেতন মহলের। যেহেতু একজন সহকারি পুলিশ সুপার মানব পাচারকারি দালালের বাড়িতে গিয়ে টাকার লেনদেন করে এবং দালালের ঘরে দাওয়াত গ্রহন করে। তাই স্বচেতন মহল মনে করে। প্রতিবাদ করলে বিপদ আছে বা সাফ কথায় পুলিশ একাজে জড়িত সাধু সাবধান।
নজির আহমেদ সীমান্ত, মোবাইল নং-০১৮১৮০০৪৮১৮