আব্দুস সালাম, টেকনাফ টেকনাফ পাইলট হাইস্কুলে পরিচালনা কমিটির সভাপতিকে অগ্রাহ্য করে একটার পর একটা অপকর্ম করে যাচ্ছে তা স্থানীয় সচেতন মহল ও অভিভাবকদের ভাবিয়ে তুলেছে। তম্মধ্যে রয়েছে আপদকালীন প্রধান শিক্ষক ও তাঁর আস্থাভাজন গুটি কয়েক শিক্ষক কিভাবে বিদ্যালয়ের গাছ কাটা, ইচ্ছামত প্রতি শ্রেণীকক্ষে নাম বিন্যাস, বিদ্যুৎ সরঞ্জামাদী বসানো, দরজা-জানালা বাবদ লক্ষাধিক টাকার বাজেট ও কোচিংএ অংশ না নেয়া ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে প্রতিমাসে ৬ শত টাকা আদায় করে আত্মসাৎ অভিযোগ গুলোর মধ্যে অন্যতম। সুবিধা ভোগ করার জন্য সরকারী ইনডেক্স ধারী ২ জন করণিক কে বাদ দিয়ে সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ আলীকে ব্যবহার করেন। উক্ত মোহাম্মদ আলী তার নিজের আইন প্রয়োগ করে একদিন অনুপস্থিত ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে ১০টাকা ও দুপুরে পালিয়ে যাওয়া ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে ৫০টাকা হারে আদায় করছেন। বিদ্যালয়ের আয়কৃত টাকা ব্যাংককে জমা না করে নিজ হাতে রেখে সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ আলী(কেরানী) ইচ্ছাকৃত খরচ করে যাচ্ছেন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে আরম্ভ করে চট্টগ্রাম বোর্ড পর্যন্ত কোন করণিক কে ব্যবহার না করে তিনি(মোহাম্মদআলী) নিজেই আপদ কালীন প্রধান শিক্ষকের যোগসাজসে মোট অংকের টাকা বসিয়ে ভাউচারের মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করছেন। গত ১৯ জানুয়ারী সাবেক প্রধান শিক্ষক মঞ্জুর আলমের অপসারনের পর সহকারী শিক্ষক নুর মোহাম্মদ কে লিখিত ভাবে আপদ কালীন প্রধান শিক্ষক হিসাবে পরিচালনা কমিটির সভাপতি দায়িত্ব দিয়েছিল। কিন্তু তিনি কিভাবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হলেন তা অভিভাবক এবং পরিচালনা কমিটির বোধগম্য নয়। এব্যাপারে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নুর মোহাম্মদের সাথে মোবাইল ফোনে(০১৮১২৪২৯৭২৩) নাম্বারে যোগাযোগ করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। অপরদিকে সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ আলীর সাথে মোবাইল ফোনে(০১৮১৫১৭৪০৭০) নাম্বারে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। আপদকালীন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে উক্ত শিক্ষক অদ্যবধি কোন শিক্ষক পরিষদের মিটিং করেন নি। শিক্ষার উন্নয়নে শিক্ষকদের সাথে কোনরুপ আলোচনা ব্যতিরেখে ইচ্ছা মাফিক নৌটিশ জারি করেন। যাহা সহাকারী শিক্ষক মোহাম্মদ আলী কর্তৃক জারিকৃত। উক্ত সহকারী শিক্ষক মৌলভী মোহাম্মদ আলী ২০০৮ সনে তৎকালীন পরিচালনা কমিটির সভাপতি ইউএনও আলতাফ হোসেন চৌধুরীর কাছে মুচলেকা দেওয়ার পরও আবারও ২টি অফিস কক্ষ নিয়ে ব্যবহার করে বিদ্যালয়ের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং প্রায় শিক্ষকের সাথে রুঢ় আচরণ করেন। এই মোহাম্মদ আলীর খুটির জোর কোথায় তাহা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, অভিভাবক ও সচেতন মহল জানতে চায়।####
bhai , chowdhury , muluvi, haji , era r koto din manush k jala juntro dibe ekhon amra 2012 era ashole mosjider juta chur chilo baillo kale , manubotar kono prosnu nai, thokon kaler manush jara eder k chinto prai mara gese ba , beshi boyushko shay karone eder k chinnito korar manush nai,nahole shudhu bangladeshe mosjider juta churi hai daili koto lukkhu, SHAIKH SA’ADI rahmatullah aalaih, ekta kotha mone pore ja GULISTAN , kitabe lekha ase, ( na ahal manush juto lekha pora houk na keno, kono din manushik kaaj tar dara shumbhub na )
ভাই সাংবাদিক আবদুস সালাম আপনিও ঐ স্কুলে পড়েছেন, তাকি মনে নেই।ভাই সাংবাদিক আবদুস সালাম আপনিও ঐ স্কুলে পড়েছেন, তাকি মনে নেই।
abdu slalam bhai khob bhalo new korechen. Ader uchit shasti hoya dorkar and coaching chalbe na.
ader fashi den.
hones is the best policy. Ora shudu tk. chene. but chele mayeder dike takai na.
salam bhai parle arekta news korben.
ধন্যবাদ আব্দুস সালাম ভাইয়া!
আসলে এই স্কুলটি এখন অভিবাবকহীন হয়ে পড়ছে।
খুব খারাপ লাগে কিন্তু কিছু বলতে পারি না!
ader akek akek jonke fashi den.
ader k marey fala ucite…kono prohation soka daktesena…..
টেকনাফ পাইলট হাই স্কুলে চলছে শনির দশা। এমপি বদির থাপ্পরের লাঞ্চনা সহ্য করতে না পেরে অকালে প্রাণ দিল প্রধান শিক্ষাক। তার মৃত্যুর পর বর্তমানে যিনি আছেন তিনি স্কুল অঙ্গিনার সবুজ গাছ পালার প্রাণ নিয়ে টানা টানি করছে। পুতুলের মত সৃষ্টি স্কুল পরিচালনা কমিটির নামদারী কতিপয় অশিক্ষিত মুরক্ক ক্লাস রুটিনের পরামর্শ দেয়। সচেতন বন্ধু বলুন তো এই স্কুলের শনিরদশা কবে কাটবে ?
যতদিন ইয়াবার টাকা না শেষ হবে ততদিন এই শনির দশা চলতে থাকবে।
are ke je kori! kotai je jai! Shikkito manoser jodi ai obosta hoye jai to oshikkitoder ki obosta hoae ta ekto chinta karon
নুর মোঃ অনেক সৎ একজন শিক্ষক। উক্ত ইস্কুলে আমার ৫ বৎসর শিক্ষা জীবনে উনার মত একজন শিক্ষক দেখিনি। শুনেছি উনি প্রধান শিক্ষক হওয়া মাত্র নিয়মিত ক্লাস থেকে শুরু করে একটা বহিরাগত ছেলেও ভিতরে ঢুকতে পারেনা। অথচ ইদানিং শুনতেছি উনার নাকি পদত্যাগ করতে হবে। আমার প্রশ্ন হল এতদিন যে এত টাকা আত্মসাৎ হয়েছে তখনতো কারও পদত্যাগের প্রশ্নই আসে নাই। আজকে উনি শুধু সুন্দর করে ইস্কুল চালাচ্ছেন বলেই কি তার এই পুরুস্কার !!
আমার ভাবতেই লজ্জা লাগে, কোথায় টেকনাফ পাইলট ইস্কুল আর কোথায় সাব্রাং।
কোন কেউকে দায়িত্ব দিলে তাকে সেই দায়িত্তের কতৃত্ত ও দিতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতে রাজনৈতিক হাওয়া না লাগে আমাদের সবার সেই চিন্তা করতে হবে। অন্যথায় শিক্ষকের কোন্দল এবং রাজনৈতিক হাওয়া লেগে ঐতিহ্যবাহী ইস্কুল এবং হাজারো ছাত্রের জীবন ধ্বংস হয়ে যাবে।