নজির আহমেদ সীমান্ত…
মিয়ানমারে বৌদ্ধ -মুসলিম সমপ্রদায়িক দাঙ্গার প্রভাবে অসংখ্যক রোহিঙ্গা নামে খ্যাত মিয়ানমার নাগরিক অবৈধভাবে সিমানা পার হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করছে। এ অনুপ্রবেশ রুখতে বিজিবি,কোস্টর্গাড,নৌবাহিনী ও পুলিশ কম চেষ্টা করেনি। তার পরও অজ¯্র রোহিঙ্গা আমাদের লোকালয়ে আশ্রয় নিয়েছে। বিশেষ করে টেকনাফ, বাহার ছরা শামলাপুর ও কক্সবাজারের ঝাউবন রোহিঙ্গাদের দখলে এখন। মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমদের ঝাউবনে ও বনে আশ্র দিয়েছে পুরাতন রোহিঙ্গারা। এদেরকে সেখান থেকে উচ্ছেদের এপর্ন্ত কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনি সংশ্লিষ্টরা। টেকনাফ উপজেলার নিবার্হী কর্মকর্তা …মোঃ সামছুল ইসলাম উর্ধ¦তনদের সাথে কথা বলে ঝাউবন থেকে রোহিঙ্গাদের উৎচ্ছেদ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। ঝাউবনে রোহিঙ্গাদের বেপরোয়াবাবে বসবাসকরার বিষয়ে বন বিভাগের লোকজনের গাফেলাতিকেই দায় করেছেন।
এদিকে টেকনাফ ও উখিয়া রোহিঙ্গা শরনাথীর্ শিবির ছাড়াও মিয়ানমারে দাঙ্গার ফলে যে রোহিঙ্গা টেকনাফে ঢুকেছে তাদের পিছনে কিছু রোহিঙ্গা নেতা ও স্থানীয় এক ধরনের র্স্বাথনেষীমহলের প্রত্যেক্ষ ও প্ররোক্ষ ইন্দনে রোহিঙ্গারা আমাদের আবাস ভুমিতে জেগে বসছে। কিছু এনজিও রোহিঙ্গাদের সহায়তা দিয়ে অনুপ্রবেশের উৎসাহ দিচ্ছে। তাছাড়া স্থানীয় লোকজন কম টাকায় শ্রমিকের কাজ করাচ্ছে রোহিঙ্গাদের দিয়ে। তাদের আশ্রয়ে রোহিঙ্গারা এদেশে আসছে। অনেক রোহিঙ্গা ইতিমধ্যে জাতীয় পরিচয় পত্রও পেয়েছে। দেমের বিভিন্ন নিবাচনেও অংশ গ্রহণ করছে।
এদেশের কিছু নেতা রোহিঙ্গাদের জন্য এনজিওদের বরাদ্দকৃত বিতরন নিষিধ গোপনে বিতরণ করে নিজেদের জন প্রিয়ত্ াবাড়ানোর অপচেষ্টার ফলেও রোহিঙ্গারা এদেশে আশ্রয় পাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় স্থান গুলোতে জীববৈচিত্র সংরক্ষন করা সম্ভব হচ্ছে। তাই রোহিঙ্গাদের অনু প্রবেশ ঠেকাতে প্রসামনের মত স্থানীয় জনতাকে এগিয়ে আসতে হবে।
নজির আহমেদ সীমান্ত