নজির আহমেদ সীমান্ত টেকনাফ প্রতিনিধি…কক্সবাজার টেকনাফ, উখিয়ার বৌদ্ধ সম্প্রদায় এখনও আতংকে রয়েছে। জামায়াত শিবিরি ও বিএনপির লোকজনের হামলা থেকে নিজেদের ধর্মীয় স্থাপনাকে রক্ষা করতে বৌদ্ধ যুবকেরা প্রাম পাহারা দিচ্ছে দিনের বেলাও। আবার সেনা,পুলিশ,বিজিবি বৌদ্ধ স্থাপনা গুলোতে টহল জোরদার রেখেছ্ েএখনও । টেকনাফ –উখিয়ায় ১৪৪ ধারা বলবৎ । পুলিশ সেনারা এলাকা ত্যাগ করলেই ঘটনার পুর্নাবৃত্তি হওয়ার শংকায় রয়েছে বৌদ্ধরা।
গতদ’দিন থেকে পরিস্থিতি শান্ত হলেও বৌদ্ধরা এখন দারুন আতংকে দিন কাটাচ্ছে। মন্দিররের ভান্তেরা রাতে ঘুমাতে পাছে না যে কখন উগ্রপন্তিরা মিছিল নিয়ে এসে বৌদ্ধ পল্লী ও বৌদ্ধমন্দিরে হামলা করে আবার। এ প্রাণভয়ে রয়েছে বৌদ্ধাপ্রল্লীতে বসবাসকারিরা। গত কাল শুক্রবার ৫ অক্টোবর সকালে টেকনাফ হোয়াইক্যঙও উখিয়া বৌদ্ধপল্লিতে গিয়ে জনাগেছে ওই আতংতের কথা। উখিয়া কোটবাজারে ঘটনার প্রত্যেক্ষদর্শী মোঃ সেলিম জানান যারা ওই সবজন নিন্দনীয় কাজ করেছে তারা কেউ মামলায় আসামিও হয়নি আটকও হয়নি। আসামি হয়েছে যারা ওই কাজকে সর্মথন করে না তারা। আটক হয়েছে যারা কিছুই জানে না। অপরদিকে উখিয়া ওসি জন গ্রেফ্তার করে ফ্রথমে থানায় নিয়ে আসে যাচাই বাছাইয়ের নামে। পরে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেয়। ‘এতে বৌদ্ধদের পাশাপাশি সাদারণ মানুষও পুলিশের আতংকে রয়েছে। এ বিষয় নিয়ে উখিয়া থানার ওসি অপ্পেলা রাজু নাহা কোন মন্তব্য করতে জারি নয় তবে ঘটনার পর থেকে প্রতিরাতে ৫০-৬০ জন আটক করে থানায় নিয়ে আসার কথা অস্বী^কার করেনি।
টেকনাফ পৌর এলাকায় ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে নিরাপদে। রামুতে মন্দির পুড়ানোর ঘটনার সাথেসাথে ওইখানে পুলিশ মোতায়েন করে টেকনাফ থানার ওসি। ফলে টেকনাফে বৌদ্ধসম্প্রায় নিরাপধে রয়েছে। তবে তাদের প্রতিএ আচরণ আশা করেনি বলে জানিয়েছেন টেকনাফের চৌধুরী থোয়াই সোয়ে অং। তিনি বলেন আসল উস্কানি দাতারা এখনও ধরাপড়েনি।
নজির আহমেদ সীমান্ত
টেকনাফ প্রতিনিধি
Leave a Reply