বিশেষ সমালোচক…- সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা হলেও সাম্প্রতিককালে টেকনাফ উপজেলায় এ পেশাটি যথেষ্ট আলোচনা-সমালোচনার সম্মুখিন হচ্ছে। এ পবিত্র পেশার আড়ালে অপরাধীচক্র সাংবাদিকতা এবং মানবাধিকারের নামে নানা প্রকারের অপকর্মে জড়িত হয়ে পড়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। সাধারন মানুষ থেকে উচ্চবিত্ত জনপ্রতিনিধি থেকে প্রশাসনিক কার্জে কর্মে নিয়াজিত সকলেই কমবেশী জিম্মি হয়ে পড়েছে হলুদ সাংবাদিকতার গ্যাড়াকলে। তাদের চাহিদা অনুযায়ী সেলামী না মিললে আর রা নেই। ওই সব ভুঁইফোড় মানবাধিকার ও সাংবাদিক সংগঠনের ভিড়ে পেশাদার সাংবাদিক, সংগঠন এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলো তাদের দায়িত্ব পালনে বিড়ম্বনার মধ্যে পড়ছে। সমাজের প্রতিষ্ঠিত শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন প্রলোভনে ওইসব সংগঠনের নেতৃত্ব পর্যায়ে বসিয়ে সাধারণ মানুষদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে থাকে ওইসব সাংবাদিকরা। নামমাত্র একটি কাগজ বের করেই মাঠে নামে অবৈধ আয়ের সন্ধানে। শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, রাজনীতিকসহ বিভিন্ন পেশার লোকদের বিরুদ্ধে মানহানিকর খবর ছাপানোর ভয় দেখিয়ে ব্যাকমেইল করে অর্থ আদায়, আবার কখনও অসহায় মানুষকে আইনি সহায়তা দেওয়ার নামে বিভিন্ন ফন্দি-ফিকিরে টাকা কামানোই করাও সাংবাদিকর কাজ। বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন লোকজনকে সাংবাদিক কর্মী পরিচয় দিয়ে ভয়ভীতির মাধ্যমে চাঁদাবাজি করে আসছে। এদের চাঁদাবাজির কারণে থানার পুলিশ ও এলাকার বাসিন্দারা অতিষ্ঠ। সাংবাদিক বা প্রেস লিখে মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কারের সামনে লাগিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ছড়ে বেড়াচ্ছেন এ ধরনের হলুদ কার্ডধারী সাংবাদিক।সমুুদয় কাজের ফিরিস্থি তৈরী করে সিন্ডিকেট সংবাদ প্রকাশের ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে যার যার সামর্থ অনুযায়ী অর্থ। আর এসব হলুদ সাংকাদিকতার সাথে জড়িতদের আতংকে কিছু কিছু দপ্তরে নিয়োজিতরা একান্তচিত্ত কাজেকর্মে মন দিত পারছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু সব সেক্টরের অসাধূ ব্যক্তিরা অইনের আওতায় আসলেও বিগত অবস্থার পর থেকে সাংবাদিকতা পেশায় থেকে যারা হলুদ সাংবাদিকতায় জড়িত তাদের কেউ কিছু করতে পারছে না। জুুজুর ভয় দেখিয়ে দিনকে রাত আর রাতকে দিন পর্যন্ত তারা বলাতে বাধ্য করছে কাউকে কাউকে এসব অপরাধীরা নিজেদেরকে সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মী পরিচয় দিয়ে সমাজের কাছে ঘৃণ্যতম অপরাধে লিপ্ত হওয়ার কারণে প্রকৃত পেশাদার সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের সম্মান বহুলাংশে ুন্ন হতে চলেছে। সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিকরা তাদের লেখনীর মাধ্যমে মেধার বিকাশ ঘটিয়ে সমাজ, দেশ ও জাতির অগ্রযাত্রায় মূল্যবান ভূমিকা রাখে। বর্তমানে সে সম্মানজনক পেশাটিকে বিতর্কিত করে তুলেছে কতিপয় ব্যক্তি। নামসর্বস্ব ও অপ্রচলিত পত্রিকার কথিত সাংবাদিক নামধারীদের অপতৎপরতায় এলাকার প্রকৃত সংবাদপত্র পাঠক ও সুশীল সমাজ নিরাশ হয়ে পড়েছে। এ ধরণের কথিত সাংবাদিকদের দৌরাÍ্য ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে অপর একটি সূত্রে জানা গেছে।নামসর্বস্ব ও অপ্রচলিত পত্রিকার কতিপয় সংবাদকর্মী স¤পর্কে তিনি ােভ ও নিন্দা জ্ঞাপন করেন এবিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের এক কর্মকর্তা নাম পরিচয় গোপন রাখার শর্তে জানান, টেকনাফে কাজ করতে এসে সবচেয়ে বেশী নাকাল হতে হচ্ছে সাংবাদিকদের দ্বারা। তিনি ােভ প্রকাশ করে বলেন, সরকারী দপ্তরে টুকটাক অনিয়ম হতে পারে। সর্বত্র পরিবর্তনের হাওয়া বইছে। একদিনেই সবকিচু ঠিক হবে না- উল্লেখ করে তিনি বলেন পান থেকে চুন খসলেই আর রেহাই নেই। হলুদ সাংবাদিকদের অত্যাচারে কাজেকর্মে মন দেয়া কঠিন হয়ে পড়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।এবং এ ব্যাপারে সচেতন মহলও প্রশাসনের সাথে জড়িতদের সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান
বিশেষ প্রতিবেদক,টেকনাফ থেকে-
সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা হলেও সাম্প্রতিককালে টেকনাফ উপজেলায় এ পেশাটি যথেষ্ট আলোচনা-সমালোচনার সম্মুখিন হচ্ছে। এ পবিত্র পেশার আড়ালে অপরাধীচক্র সাংবাদিকতা এবং মানবাধিকারের নামে নানা প্রকারের অপকর্মে জড়িত হয়ে পড়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। সাধারন মানুষ থেকে উচ্চবিত্ত জনপ্রতিনিধি থেকে প্রশাসনিক কার্জে কর্মে নিয়াজিত সকলেই কমবেশী জিম্মি হয়ে পড়েছে হলুদ সাংবাদিকতার গ্যাড়াকলে। তাদের চাহিদা অনুযায়ী সেলামী না মিললে আর রা নেই। ওই সব ভুঁইফোড় মানবাধিকার ও সাংবাদিক সংগঠনের ভিড়ে পেশাদার সাংবাদিক, সংগঠন এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলো তাদের দায়িত্ব পালনে বিড়ম্বনার মধ্যে পড়ছে। সমাজের প্রতিষ্ঠিত শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন প্রলোভনে ওইসব সংগঠনের নেতৃত্ব পর্যায়ে বসিয়ে সাধারণ মানুষদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে থাকে ওইসব সাংবাদিকরা। নামমাত্র একটি কাগজ বের করেই মাঠে নামে অবৈধ আয়ের সন্ধানে। শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, রাজনীতিকসহ বিভিন্ন পেশার লোকদের বিরুদ্ধে মানহানিকর খবর ছাপানোর ভয় দেখিয়ে ব্যাকমেইল করে অর্থ আদায়, আবার কখনও অসহায় মানুষকে আইনি সহায়তা দেওয়ার নামে বিভিন্ন ফন্দি-ফিকিরে টাকা কামানোই করাও সাংবাদিকর কাজ। বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন লোকজনকে সাংবাদিক কর্মী পরিচয় দিয়ে ভয়ভীতির মাধ্যমে চাঁদাবাজি করে আসছে। এদের চাঁদাবাজির কারণে থানার পুলিশ ও এলাকার বাসিন্দারা অতিষ্ঠ। সাংবাদিক বা প্রেস লিখে মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কারের সামনে লাগিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ছড়ে বেড়াচ্ছেন এ ধরনের হলুদ কার্ডধারী সাংবাদিক।সমুুদয় কাজের ফিরিস্থি তৈরী করে সিন্ডিকেট সংবাদ প্রকাশের ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে যার যার সামর্থ অনুযায়ী অর্থ। আর এসব হলুদ সাংকাদিকতার সাথে জড়িতদের আতংকে কিছু কিছু দপ্তরে নিয়োজিতরা একান্তচিত্ত কাজেকর্মে মন দিত পারছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু সব সেক্টরের অসাধূ ব্যক্তিরা অইনের আওতায় আসলেও বিগত অবস্থার পর থেকে সাংবাদিকতা পেশায় থেকে যারা হলুদ সাংবাদিকতায় জড়িত তাদের কেউ কিছু করতে পারছে না। জুুজুর ভয় দেখিয়ে দিনকে রাত আর রাতকে দিন পর্যন্ত তারা বলাতে বাধ্য করছে কাউকে কাউকে এসব অপরাধীরা নিজেদেরকে সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মী পরিচয় দিয়ে সমাজের কাছে ঘৃণ্যতম অপরাধে লিপ্ত হওয়ার কারণে প্রকৃত পেশাদার সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের সম্মান বহুলাংশে ুন্ন হতে চলেছে। সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিকরা তাদের লেখনীর মাধ্যমে মেধার বিকাশ ঘটিয়ে সমাজ, দেশ ও জাতির অগ্রযাত্রায় মূল্যবান ভূমিকা রাখে। বর্তমানে সে সম্মানজনক পেশাটিকে বিতর্কিত করে তুলেছে কতিপয় ব্যক্তি। নামসর্বস্ব ও অপ্রচলিত পত্রিকার কথিত সাংবাদিক নামধারীদের অপতৎপরতায় এলাকার প্রকৃত সংবাদপত্র পাঠক ও সুশীল সমাজ নিরাশ হয়ে পড়েছে। এ ধরণের কথিত সাংবাদিকদের দৌরাÍ্য ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে অপর একটি সূত্রে জানা গেছে।নামসর্বস্ব ও অপ্রচলিত পত্রিকার কতিপয় সংবাদকর্মী স¤পর্কে তিনি ােভ ও নিন্দা জ্ঞাপন করেন এবিষয়ে উপজেলা প্রশাসনের এক কর্মকর্তা নাম পরিচয় গোপন রাখার শর্তে জানান, টেকনাফে কাজ করতে এসে সবচেয়ে বেশী নাকাল হতে হচ্ছে সাংবাদিকদের দ্বারা। তিনি ােভ প্রকাশ করে বলেন, সরকারী দপ্তরে টুকটাক অনিয়ম হতে পারে। সর্বত্র পরিবর্তনের হাওয়া বইছে। একদিনেই সবকিচু ঠিক হবে না- উল্লেখ করে তিনি বলেন পান থেকে চুন খসলেই আর রেহাই নেই। হলুদ সাংবাদিকদের অত্যাচারে কাজেকর্মে মন দেয়া কঠিন হয়ে পড়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।এবং এ ব্যাপারে সচেতন মহলও প্রশাসনের সাথে জড়িতদের সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান
বিশেষ সমালোচক,নতুন করে আবার লিখার জন্য শোকরিয়া,এ সব হলুদ সাংবাদিকদের জালায় আমরা যারা সধারন মানুষ তারা একে বারেই বনধি,সারাদিন থানার আশে পাশে দাড়িয়ে থেকে তারা থানার দালালি করে,সে দিন আর বেশি দুরে নই,এ সব হলুদ সাংবিদকদের আমরাই প্রতিহত করবো ইনশাআললাহ.
Holod+dalal shangbadik=bat par.