হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম,টেকনাফ…মিয়ানমারে মুসলিম গনহত্যা ও মসজিদ মাদ্রাসা ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ বন্ধের দাবীতে ইসলামী আন্দোলন ঘোষিত মিয়ানমারমূখী লংমার্চ সফল করতে যৌথ সভা ২৬ এপ্রিল বিকালে টেকনাফ অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্টিত হয়েছে। লংমার্চ আগামী ১১ মে টেকনাফ সীমান্তে পৌঁছবে। অস্থায়ী কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন টেকনাফ উপজেলা শাখা সভাপতি আলহাজ্ব মাওঃ আবুল হাসেমের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্টিত হয়। টেকনাফ উপজেলা সেক্রেটারী মাওঃ রহমত উলাহর সঞালনায় অনুষ্টিত এই যৌথ সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি মাওঃ মোঃ আলী । বিশেষ অতিথি ছিলেন- জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদ আনোয়ার। বক্তব্য রাখেন- টেকনাফ উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাওঃ জোবায়ের, মাওঃ আবদুল আজিজ, মাওঃ আবদুল খালেক,হাফেজ খোরশেদ আলম, মাওঃ ওসামা বিন আমান, এনামুল হক মনজ,ু হাজী নজির আহমদ, আবদুল মালেক প্রমূখ। মিয়ানমারে মুসলিম নির্ধন, নির্যাতন ও ধর্মীয় প্রতিষ্টানে অগ্নিসংযোগ বন্ধ এবং বাংলাদেশে আটকে পড়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের দাবিতে ইসলামী আন্দোলন মিয়ানমারমূখী এই কর্মসূচীর ডাক দিয়েছে। বৈঠকে শেষে ইসলামী আন্দোলন টেকনাফ উপজেলা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব মাওঃ আবুল হাসেমকে আহবায়ক, রাশেদ আনোয়ার ও মাওঃ ফিরোজ আহমদকে যুগ্ন আহবায়ক, মাওঃ রাহামত উলাহ ও মাওঃ জোবাইরকে সদস্য সচিব করে ১৪ সদস্য বিশিষ্ট টেকনাফে লংমার্চ এন্তেজামিয়া কমিটি গঠন করা হয়েছে। টেকনাফ পাইলট হাইস্কুল মাঠে ১১ মে দুপুর ১২ টায় সমাবেশ অনুষ্টিত হবে। চরমোনাই পীরের নেতৃত্বে এই লংমার্চে কয়েক হাজার গাড়ীর বহর থাকবে। ইতিমধ্যেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে লংমার্চের অনুমতি পাওয়া গিয়েছে। নেতৃবৃন্দ শান্তিপূর্ণভাবে লংমার্চ সফল করতে প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সর্বমহলের সহযোগিতা কামনা করেছেন। তাঁরা আরো জানান- ঢাকা থেকে লংমার্চ শুরু করে ৯ মে ফেনীতে সমাবেশ এবং যাত্রা বিরতি করবে। ১০ মে চট্টগ্রাম জমিয়তুল ফালাহ ময়দান ও পটিয়ায় সমাবেশ করে কক্সবাজার পৌঁছে সমাবেশ করে যাত্রা বিরতি করবেন। ১১ মে টেকনাফ আসার পথে উখিয়ায়ও সমাবেশ করবে। ##########