মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, টেকনাফ থেকে রোহিঙ্গাদের ইন্দন ও প্রশ্রয়দানকারী এনজিও সংস্থা মুসলিম এইডের কার্যক্রম বন্ধ করার আদেশ ঠেকাতে জামায়াত পন্থী জনপ্রতিনিধি ও নেতৃবৃন্দকে দিয়ে চলছে বিভিন্ন দপ্তরে সুপারিশনামা প্রেরণের ধূম পড়েছে।আন্তর্জাতিক এনজিও সংস্থা মুসলিম এইড ইউকে টেকনাফে বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনার মাধ্যমে আড়ালে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের ইন্দনে সরকার বিরোধী কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে । উক্ত সংস্থার জনবল নিয়োগে জামায়াত সমর্থিত লোকজন ছাড়া অন্যদের নিয়োগ হয় নগন্য। উক্ত সংস্থার ৩টি প্রকল্পের বেশীর ভাগ কর্মচারীরাই এক সময়ের জামায়াত ক্যাডার ও সমর্থক । তাদের দলীয় করনে ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প ও টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট প্রকল্পে বাঁধা না আসলেও হসপিটাল সাইটের জনবল নিয়োগে গ্যাঁড়াকলে পড়ে যায় প্রকল্প সমন্বয়কারীসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ । গত২৪জুন টেকনাফের কর্মরত এনজিও সংস্থা মুসলিম এইড লেদা সাইটে জনবল নিয়োগে স্থানীয় শিক্ষিত বেকার যুবকদের চাকুরী না দিয়ে স্বজনপ্রীতি ও দলীয় নেতাদের অনুসারীদের নিয়োগ বন্ধসহ ৩দফা দাবীতে অনির্দিষ্টকালের আন্দোলন শুরু করে লেদা এলাকার লোকজন। এ আন্দোলনের ফলে টাকার বিনিময়ে চাকুরী নিশ্চিত করা পানখালী এলাকার এক যুবক আক্ষেপ করে বলেছিলেন আমার আমও গেল ;ছালাও গেল এখন কি করব! এরই মধ্যে মিয়ানমারে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জেরধরে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে সরকার হার্ড লাইনে অবস্থান করলেও সরকারের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুল প্রদর্শন করে অবস্থাকারী রোহিঙ্গাদের মধ্যস্থতায় রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করানোর সময় লেদা বস্তির আনসার সদস্যরা রোহিঙ্গা মৌলভী হাফেজ আয়ুবসহ ৫জনকে আটক করে। নিজেদের চাকরী স্থায়ী করার জন্য ধর্মীয় দোহাই দিয়ে সাম্প্রদায়িক উস্কানির পায়তারা চালায় । তাদের উদ্দেশ্য ছিল এমপি বদির সাথে সখ্যতা রেখে এলাকার জনসাধারণের মন জয় করে আগামী জাতীয় নির্বাচনে তাদের (বিএনপি-জামায়াত জোট) সমর্থিত দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করার অপকৌশল। তাদের মুখোশ উম্মোচিত হয়ে পড়ায় কৃত কর্ম ডাকার জন্য তাদের অনুগত সংবাদকর্মীদের চাকরীর লোভ দেখিয়ে উক্ত এনজিওর ভার কর্মকান্ড তুলে ধরার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।
এরপর বাংলাদেশ এনজিও ব্যুরো বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে ১ আগষ্ঠ ২০১২সাল হতে তাদের যাবতীয় কার্যক্রম টেকনাফে বন্ধ করার আদেশ জারি করে। এরপর তাদের কর্মকান্ড বহার রাখার জন্য লেদা বস্তিতে মূমুর্ষ রোহিঙ্গা রোগীর হাসপাতালে অবস্থানসহ জামায়াত ইসলামী সমর্থিত জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে বিভিন্ন রকম প্রশংসা পত্র ও জনদূর্ভোগের খুড়া অজুহাতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত উখিয়া-টেকনাফে কর্মরত থাকতে মরিয়া হয়ে উঠেছে । তারা প্রথমে ১৫দিনের সময় নিযে আর্ন্তজাতিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে টেকনাফে কর্মরত থাকতে মরিয়া হয়ে উঠেছে । এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সকলকে সজাগ থাকতে হবে বলে সচেতনমহল মনে করেন।
The news is absolutely fake and self manufacturing. Because I have been serving this project as a Project Officer and currently as Community Service officer in yhis organization. There are five doctors and nurses working are not also muslims. As an international organization Muslim Aid-UK is fully neutral and humanitarian activities. They do not believe in pertality in recruitment, attitude and behaviour. But some of the local interest group always dominate to the policy of Muslim Aid. Most of the local staffs are recommended by MP, Upazila vice chairman or ex hnila chairman. I request to the administration to investigate the matter immediately to find out such kind of obligation.
এইটাকে বলে হলুদ সংবাদিক শুধু মাত্র জামাত শিবির করলেই কি সবাই অপরধী ।