গত ১১ নভেম্বর দৈনিক কক্সবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত “টেকনাফে পলাতক আসামী জামায়াত নেতাকে ছেড়ে দিল পুলিশ” শীর্ষক সংবাদটি আমি নি¤œ সাক্ষরকারীর দৃষ্টি গোচর হয়েছে। উল্লেখিত সংবাদটি উদ্দেশ্য প্রনোদিত, মিথ্যা, মনগড়া ও কাল্পনিক। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
প্রথমত উক্ত সংবাদে আমাকে জামায়াত নেতা হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য হচ্ছে, আমি যদি জামায়াত নেতা হয়ে থাকি তাহলে জামায়াতের উপজেলা/পৌরসভা/ওয়ার্ড পর্যায়ের কোথায় আমার নাম রয়েছে প্রতিবেদক কোথাও উল্লেখ করেননি।
দ্বিতীয়ত, আমি কোন মামলার পলাতক আসামী নই এবং কোন সময় ছিলাম ও না। থানার পাশে বাড়ী হওয়ার সুবাদে প্রতিদিনই আমি থানা মসজিদে নামাজ আদায় করে থাকি।
সংবাদে যে মারপিটের মামলার পলাতক আসামী বলে আমার নামোল্লেখ করা হয়েছে বস্তুত সেটি টেকনাফ কলেজে পড়া আমার ছেলের সাথে অপর শিক্ষার্থীর সংঘটিত একটি অনাকাংখিত ঘটনায় আমাকে জড়িত করে থানায় দায়ের করা অভিযোগ মাত্র। যা কলেজ কর্তৃপক্ষের মধ্যস্ততায় মিমাংসাধীন রয়েছে। এখানে এটিও উল্লেখ্য, যে ছাত্রটি আমার বিরোদ্ধে এরূপ মিথ্যা অভিযোগ প্রদান করেছে ইতিমধ্যে কলেজ কর্তৃপক্ষ তাকে জনৈক শিক্ষকের বিরোদ্ধে অসদাচরনের জন্য কলেজ থেকে বহিস্কার করেছিল।
তৃতীয়ত, ইদগাঁহ মাঠে সংঘঠিত ঐদিনের ঘটনায় পুলিশ আমাকে গ্রেফতার করে থানায় আনেনি। বরং হামলাকারীদের আক্রমন থেকে রক্ষা পেতে আমি পুলিশের সাহায্য কামনা করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে এবং আমি পুলিশের সাথে থানায় আসি। সেদিনের সংঘঠিত ঘটনাটি ছিল মুলত, কয়েক শিশু ইদগাঁহ মাঠে ক্রিকেট খেলার সময় ক্রিকেট বলটি হঠাৎ করে রাস্তার লাইট পোস্টে পড়লে সিএনজি লাইনম্যান হারুন এসব কোমলমতি শিশুদের গালমন্দ করে এবং তর্কাতর্কির একপর্যায়ে শিশুরা ঢিল ছুড়লে উক্ত লাইনম্যানের মাথায় আঘাত হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর মিমাংসার উদ্যোগ নিলে আমরা উভয়ে তা মেনে নিয়ে অঙ্গিকার নামায় স্বাক্ষর করে থানা থেকে চলে আসি।
এ ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে একটি মহল পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদক আমার বক্তব্যটুকু নেওয়ার প্রয়োজনও মনে করেননি। কাজেই আমি উক্ত মিথ্যা সংবাদে প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কাউকে বিভ্রান্ত না হতে এবং সাংবাদিক ভাইদের প্রকৃত সত্য ঘটনা প্রকাশের বিনীত অনুরোধ জানাই।
আজিজুর রহমান
টেকনাফ।
azizer netritte tar chele er ageo 3ti boro gotna koreche jeta municipal chairmen nije mimangsa korechen.
at last abdullah mamlay aziz tar chele ashami.
police ki vabe aziz k cheredae eta jonogoner prosno?