হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম, টেকনাফ … টেকনাফের উপকুলীয় ইউনিয়ন বাহারছড়ায় শিক্ষক কতৃক শিশু ধর্ষনের ঘটনা ঘটেছে। প্রচুর রক্তকরণে মুমূর্ষু অবস্থায় ধর্ষিতা শিশুকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি এবং ধর্ষককে রাতেই আটক করা হয়েছে। ১ অক্টোবর বিকালে এ ঘটনা ঘটে।
বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ¦ মাওঃ আজিজ উদ্দিন রাত সাড়ে ১১টায় জানান, টেকনাফ বাহারছড়া উত্তর শিলখালী আলহেরা ইবতেদায়ী নুরানি মাদ্রাসার ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রী ৯ বছরের শিশুকে শিক্ষক ধর্ষক নুরুল হক মসজিদের উপরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। এতে ধর্ষিতা ছাত্রীর প্রচুর রক্তকরণে মুমূর্ষু অবস্থায় রেখে ধর্ষক শিক্ষক পালিয়ে যায়। এরপর বিষয়টি প্রশাসনকে অবহিত না করে স্থানীয়ভাবে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চলে। কিন্ত ধর্ষিতা শিশুর অবস্থা অবনতি হলে সন্ধ্যায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী ক্ষুদ্ধ হয়ে উঠে। তারা পালিয়ে যাওয়া ধর্ষক শিক্ষককে রাত ১১টার দিকে পাহাড়ে লুকানো অবস্থায় আটক করে টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। ধর্ষক শিক্ষক নুরুল হক টেকনাফ সদর ইউনিয়নের উত্তর লেঙ্গুরবিল গ্রামের আবদুল মুনাফের ছেলে। ##
e janwarer baccha nurul hak ke fanshi.dewa houk
tar fanshi cai
উচিৎ বিচার চাই
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। এবং একশ বেত্রাঘাত দেওয়া হোক।
শোনেছি, ছেলাটা নাকি রোহিঙ্গা।এদেশে রোহিঙ্গারা যে পরিমাণে নাশকতা সৃষ্টি করছে আমরা টেকনাফ বাসীরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি।আমার প্রশ্ন হচ্ছে,এলাকায় হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার পড়ে আছে,দেশের ছেলে গুলাকে priority না দিয়ে কেন রোহিঙ্গাকে নেয়া হয়েছে শিক্ষকতায়,, WHY WHY &WHY!!!!!!!!!!