হুমায়ুন রশিদ, টেকনাফ……..টেকনাফের পাহাড় ঘেষাঁ গ্রাম সমুহে খাদ্যের অভাবে ছুটে চলা বন্যহানির তান্ডবে লোকজন আতংকিত হয়ে উঠেছে । কাঠাল ও কলাবাগান সমৃদ্ধ বসত-বাড়িতে হাতির আনা-গোনা বেড়ে যাওয়াই পাহাড়ী জনপদের যাতায়াত সংকটাপন্ন হয়ে উঠেছে। তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়- টেকনাফের পাহাড়ে অবস্থানকারী মিয়ানমার প্রজাতির বন্যহাতির দল খাদ্যের অভাবে রাতের আঁধারে ছুটছে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে। বাহারছড়া উপকূলের শামলাপুর,শীলখালী, বাইন্যাপাড়া,জাহাজপুরা, মাঠপাড়া,বড়ডেইল,কচছপিয়া, হাজমপাড়া, মিঠাপানিরছড়া, জাহালিয়াপাড়া,নাইট্যং পাড়া, বরইতলী, পশ্চিম নয়াপাড়া, আলীখালী , রঙ্গীখালী জুম্মাপাড়া, উলুচামরী ,লেচুয়াপ্রাং, পশ্চিম পানখালী ভিলেজার পাড়া, মরিচ্যাঘোনা,কম্বনিয়াপাড়া, পশ্চিম মহেশখালীয়া পাড়া, সাতঘরিয়া পাড়া, পশ্চিম ঝিমংখালী, রইক্ষ্যং, লম্বাবিল, আমতলী,লাতুরী খোলা, হরিখোলা, পশ্চিম বালুখালী পাড়া, উলুবনিয়া ও বরইতলী পাহাড়ী গ্রামের কাঠাল বাগিচা ও কলা বাগান সমৃদ্ধ বাড়িতে হানা দিয়ে ঘেরা-বেড়া এবং বসত-বাড়ির ক্ষতি সাধিত করছে। কাঠাল গাছের কাচাঁ-পাকা কাঠাল বিনষ্ট করছে। হাতি আতংকে উক্ত এলাকার নারী-পুরুষ ও শিশুরা পায়খানা-প্রস্রাব করতে বের হতে পারছেনা। গত ২৬জুন গভীর রাতে লেচুয়াপ্রাং এলাকার জনৈক মহিলা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বের হওয়ার পথে হাতির আঘাতে পড়ে যায়। হাতি শান্ত হওয়ায় কোন প্রকারে প্রানে রক্ষা পায় । এভাবে চলতে থাকায় পাহাড়ী জনপদের লোকজন হাতি আতংকে রয়েছে। ####################################
Leave a Reply