এস. এম. তারেক, ঈদগাঁও, কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডীতে জীপ উল্টে ৬ জন আহত হয়েছে। ১৪ এপ্রিল সকাল ৭ টা’য় ইউনিয়নের চারা বটতলা ব্রীজের উপর এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের দক্ষিণ পাড়া গ্রামের ইসমাঈলের পুত্র মনির আহমদ (৩৫), হায়দারপাড়া গ্রামের আবদুল করিমের পুত্র ফরিদুল আলম (৪০), নতুন মহাল গ্রামের মনির আহমদে পুত্র কামাল এবং দক্ষিণ পাড়া গ্রামের আবদুলের পুত্র ছব্বির আহমদ সহ ৬ জন। আহতদের স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার করে ঈদগাঁও’র একটি কিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জীপটি চৌফলদন্ডী থেকে ঈদগাঁও আসার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে এবং আহতরা সকলে জীপের যাত্রী। পলিথিনে ছেয়ে গেছে ঈদগাঁও বাজার এস.এম. তারেক, ঈদগাঁও, জেলার গুরুত্বপূর্ণ বানিজ্য কেন্দ্র ঈদগাঁও বাজার ছেয়ে গেছে পলিথিনে । রমজান উপলক্ষ্যে কেনাকাটা করতে আসা সবার হাতে শোভা পাচ্ছে এখন পরিবেশ দুষণকারী পলিথিন। নিষিদ্ধ হলেও বিক্রেতারা আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শণ করে প্রতিজন ক্রেতার হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে পলিথিন। এতে করে একদিকে ঘটছে পরিবেশ দুষণ এবং অপরদিকে বাজারের সৌন্দর্যহানি সহ আবর্জনার স্তপ দিন দিন বড় বড় হচ্ছে ও সুস্থ, সুন্দর পরিবেশ বিঘিœত হচ্ছে। ইফতারী বা দু’চারকেজি ওজন সম্পন্ন পন্য কিনলেই বিক্রেতারা সবার হাতে ধরিয়ে দিচ্ছেন পলিথিন। সুযোগ বুঝে হকারেরাও প্রকাশ্যে বিক্রি করে যাচ্ছে এসব নিষিদ্ধ পলিথিন। কথা হয় হকার আলমগীরের সাথে। সে জানায়, ঈদগাঁও’র বড় বড় পাইকারী দোকানগুলো থেকে তারা পলিথিন কিনে নিয়ে খুচরা মুল্যে বিক্রি করে থাকে। অভিযোগ রয়েছে, অধিক লাভজনক নিষিদ্ধ এ পলিথিন ব্যাগ বিক্রির জন্য পুলিশ ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদেরপ্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা দেওয়া হয়। লোক দেখানো নাটক সাজাতে পরিবেশ অধিদপ্তর মাঝে মধ্যে পুলিশকে সাথে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করে থাকে। কিন্ত অভিযান শেষ হতে না হতেই আবারো পুরো বাজার পলিথিনে সয়লাব হয়ে যায়। সচেতন মহলের প্রশ্ন এ নাটকের শেষ কোথায় ? ১৪ জুলাই’১৩