টেকনাফ প্রতিনিধি…গত ৩০ সেপ্টেম্বর উত্তেজিত জনতা কর্র্তৃক হোয়াইক্যয়ের বড়–য়া পাড়ায় হামলা,ভাংচুর,অগ্নিসংযোগ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামী স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারীকে মামলা থেকে অব্যহতি দিতে ৪ সেপ্টেম্বর টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের ১০ মেম্বার। গতকাল ১০ মেম্বার স্বাক্ষরিত এ স্মারকলিপি প্রদান করে। স্মারকলিপিতে বলা হয়-৩০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় উত্তেজিত জনতা কর্র্তৃক মিছিল সহকারে হোয়াইক্যং জোয়ারী খোলা যাওয়ার প্রাক্কালে স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ীর আ.সি. ও টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোবাইল যোগে সহযোগিতায় চাওয়ায় স্থানীয় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও জনপ্রতিনিধি পৌঁছার পুর্বেই মিছিলটি জোয়ারীখোলা নামক স্থানে চলে যায়। ইউপি চেয়ারম্যান ও জনপ্রতিনিধিগণ উক্ত স্থানে গিয়ে নিজের জান বাজি রেখে পুলিশকে সহযোগিতা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। গত ১/১০/২০১২ ইং তারিখে দৈনিক আজকের দেশ-বিদেশ পত্রিকায় এধরনের ছবি সম্বলিত একটি সংবাদও প্রকাশিত হয় বলে স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়। সৃষ্ট ঘটনায় পুলিশকে সহযোগিতা করতে গিয়ে জনপ্রতিনিধি মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী উল্টো নিজে মামলার শিকার হওয়ায় মেম্বারগণ এটিকে অকাম্য বলে অভিহিত করেছেন। মেম্বারগণ টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে উপরোক্ত কারণে ও উল্লেখিত বিষয়ের আলোকে ইউপি চেয়ারম্যান ও জনপ্রতিনিধিদেরকে মামলার দায় হতে অব্যহতি প্রদানের আবেদন জানান। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে দেয়া স্বারকলিপিতে স্বাক্ষর করেছেন-১,২ ও ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্যা ছেনুয়ারা বেগম,৩,৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের সদস্যা জেসমিন আখতার,৭,৮ ৯ নং ওয়ার্ডের সদস্যা মমতাজ বেগম,২নং ওয়ার্ডের সদস্য মোস্তফা কামাল চৌধুরী,৪নং ওয়ার্ডের সদস্য দিল মোহাম্মদ,৫নং ওয়ার্ডের সদস্য ছৈয়দ হোছাইন,৬নং ওয়ার্ডের সদস্য নুর আহমদ,৭নং ওয়ার্ডের সদস্য রোশন আলী সিকদার,৮নং ওয়ার্ডের সদস্য জাহেদ হোছাইন ও ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য মোহাম্মদ হাসান। চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারীকে আসামী করায় পৃথক এক বিবৃতিতে হোয়াইক্যং ৪ নং ওয়ার্ড ইউপি মেম্বার দিল মোহাম্মদ জানান- ঘটনা সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে ঘটনা স্থলে উপস্থিত থেকে পরিস্তিতি শান্ত করার জোর চেষ্টা চালান। আমার সাথে পুলিশের পাশাপাশি ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারী, আ’লীগ সভাপতি জাফর আলম চৌধুরীর পুত্র আলমগীর চৌধুরীও পরিস্থিতি শান্ত করতে চেষ্টা চালান। ===
মমতাজুল ইসলাম মনু টেকনাফ প্রতিনিধি
Good decision and many many thanks to all members. If any necessary steps not taken by UNO and the Authority within a certain period then next course of actions should be taken. It’s may be Gono Sanjug, Manob bandan and Haratal etc. People of Teknaf are awaiting for such Actions. please don’t delay.