বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর : যুবলীগ নেতা রিয়াজুল হক মিল্কি হত্যাকারী হিসেবে ‘চিহ্নিত’ এইচ এম জাহিদ সিদ্দিক তারেক ‘ক্রসফায়ারে’ নিহত হয়েছেন।
বুধবার রাতে রাজধানীর খিলক্ষেতে বিমানবন্দর সড়কে ‘ক্রসফায়ারের’ এই ঘটনা ঘটে বলে র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক জিয়াউল আহসান জানিয়েছেন।
তারেক ঢাকা মহানগর যুবলীগের (উত্তর) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে গুলশানে গুলিতে নিহত মিল্কি ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক।
মিল্কি যেখানে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন, সেই বিপণি বিতানের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় ধারণ করা ছবি দেখে র্যাব বলেছিল, তারেকই ছিল মিল্কির খুনি।
তারেককে মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করা হলেও তিনি রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
সেখান থেকে রাত ১০টার দিকে তাকে গুলশান থানায় আনার পথে তার সহযোগীরা র্যাবের ওপর হামলা চালায় বলে জিয়াউল আহসান জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তারেককে ছিনিয়ে নিতে দুর্বৃত্তরা র্যাবের ওপর হামলা চালায়। তখন দুই পক্ষের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে তারেকসহ দুজন মারা যায়।” “
নিহত অন্যজনের নাম শাহ আলম। তিনি তারেককে ছিনিয়ে নিতে হামলাকারী দলের একজন বলে র্যর্যাব জানিয়েছে।
‘বন্দুকযুদ্ধে’ র্যাবের দুই সদস্য আহত হয়েছেন বলে জিয়াউল আহসান জানিয়েছেন।