হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম, টেকনাফ … গভীর বঙ্গোপসাগরে একটি ফিশিং ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। উদ্ধার নিয়ে পরস্পর তথ্য পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ৪ জনের মৃতদেহ ও ১২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ১০ জন জেলে এখনও নিখেঁাজ রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বরাত দিয়ে সেন্টমার্টিনদ্বীপ ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ¦ নুর আহমদ বলেন, ‘ট্রলার ডুবির ঘটনাস্থল সেন্টমার্টিনের আনুমানিক ৩৫ মাইল দক্ষিণ—পশ্চিমে গভীর বঙ্গোপসাগরে। ফিশিং ট্রলারে ২৬ জন মাঝিমাল্লা ছিল। এ ঘটনায় ৪ জনের মৃতদেহ ও ১২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। ১০ জন জেলে এখনও নিখেঁাজ রয়েছে। উদ্ধারকৃতদের সেন্টমার্টিনদ্বীপে আনা হবে কিনা তা অনিশ্চিত। গভীর বঙ্গোপসাগরে ফিশিং ট্রলার ডুবির কারণ জানা যায়নি। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যরাই গভীর সমুদ্র থেকে তাদের উদ্ধার করে’।
এদিকে আরেকটি সুত্রে জানা গেছে, শনিবার ২৩ জানুয়ারী সকালে সেন্টমার্টিনের আনুমানিক ৩৫ মাইল দক্ষিণ—পশ্চিমে ২৩ জন মাঝিমাল্লা নিয়ে এমভি যানযাবিল নামের ট্রলারটি ডুবে যায়। ফিশিং ট্রলারের মালিক কর্ণফুলী থানার চরলক্ষা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আলী। খবর পেয়ে কোস্টগার্ড জাহাজ শ্যামল বাংলা চট্টগ্রাম থেকে গিয়ে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। শনিবার বিকাল পর্যন্ত ট্রলারটির ৪ জনের মৃতদেহ ও ১৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড। এঘটনায় এখনো ৬ জন নিখোঁজ রয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলছে। এক সপ্তাহ আগে ট্রলারটি চট্টগ্রামের কর্ণফুলী এলাকা থেকে মাছ শিকারের উদ্দেশে রওনা হয়। শনিবার সকালে ট্রলারটি ডুবে যায়। ##
Leave a Reply