হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম,… টেকনাফ থেকে চোরাই পথে মালয়েশিয়া যাত্রা কালে গভীর বঙ্গোপ সাগরে ১৩২ জন যাত্রী নিয়ে ডুবে গেছে একটি ফিশিং বোট। ৩০ অক্টোবর সন্ধ্যায় প্রাপ্ত সর্বশেষ খবরে জানা গেছে তম্মধ্যে ৪ জন উদ্ধার হয়েছে। সেন্টমার্টিনদ্বীপ ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নুরুল আমিন জানান, সাগরে ট্রলার ডুবির কথা শুনেছি কিন্তু এখনো কোন লাশ ভেসে আসেনি। ১২৮ জন মালয়েশিয়াগামী যাত্রীদের লাশ বা জীবিত কাউকে সন্ধ্যায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত টেকনাফ উপজেলার উপকূলীয় এলাকায় পাওয়া যায়নি বলে সংশি¬ষ্ট সুত্রে জানা গেছে। এদিকে সাবরাং ইউনিয়নের নয়াপাড়া মুন্ডারডেইল, উত্তর নয়াপাড়া, কাটাবনিয়া, কচুবনিয়া, ডেইলপাড়া ইত্যাদি গ্রামের ঘরে ঘরে চলছে কান্নাররোল। উলে¬খিত গ্রাম সমুহের ঘরে ঘরে মাতমের বর্ণনা দিয়ে টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ শফিক মিয়া এ প্রতিবেদককে জানান, ভাগ্যক্রমে ডেইল পাড়ার মোঃ হোছনের পুত্র আবু বকর এবং একই এলাকার ছিদ্দিক আহমদ, কালা মিয়া, হাফেজ উল¬াহকে সাগরে ভাসমান অবস্থায় গভীর বঙ্গোপসাগর থেকে উদ্ধার করে মহেশখালীর একটি ফিশিং ট্রলার টেকনাফের উপকূলে নিয়ে আসে। তাদের কাছ থেকে জানা যায়, ২৯ অক্টোবর গভীর রাতে সাবরাং ইউনিয়নের কাটাবনিয়া ঘাট থেকে ১৩২ জন যাত্রী নিয়ে একটি ট্রলার মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে পাড়ি দেয়। সেন্টমার্টিনের দক্ষিনে গভীর বঙ্গোপসাগরে পৌঁছে ৩০ অক্টোবর ভোরে ট্রলারের তলদেশে ফাটল ধরে ট্রলারটি ডুবে যায়। টেকনাফ সাবরাং নয়াপাড়া বাজারের ব্যবসায়ী ছিদ্দিক আহমদ, ডাকাত নজির আহমদ, আবদুল¬াহ, জাকের, রশিদ ওরফে ডাইলা, বশির আহমদসহ আদম পাচারকারী দালালের একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরেএ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। যাত্রীরা প্রায় সকলেই বাংলাদেশী নাগরিক। তাছাড়া ঈদের দিন রাতে মুন্ডার ডেইল ঘাট দিয়ে এবং মিঠাপানির ছড়া উপক’ল দিয়ে ৬’শত জন যাত্রী মালয়েশিয়া রওয়ানা দিয়েছে বলে জানা গেছে। তাছাড়া দূর্ঘটনার পর ও শাহপরীরদ্বীপ পশ্চিম পাড়া দিয়ে গতকাল রাতেও একটি ট্রলার রওয়ানা দিয়েছে বলে বিশ্বস্থ সূত্রে জানা গেছে। এদিকে ২৯ অক্টোবর রাত্রে টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপ দিয়ে অবৈধভাবে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাত্রাকালে ট্রলারসহ ৭ যাত্রীকে আটক করেছে বিজিবি। টেকনাফ ৪২ ব্যাটালিয়ান বিজিবি’র কমান্ডিং অফিসার লে. কর্ণেল জাহিদ হাসান জানান, সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শাহপরীরদ্বীপ বিওপি’র হাবিলদার আবদুল মুন্নাফের নেতৃত্বে বিজিবি জওয়ানরা স্থানীয় ঘোলাপাড়া সীমান্ত পয়েন্ট বরাবর নাফ নদীর মোহনা দিয়ে একটি ইঞ্জিনবোট নিয়ে অবৈধভাবে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাত্রাকালে আটক করে। এরা হচ্ছে মোঃ জাবের(৪০), সোলতান (২০), মোঃ ইউসুফ (৪০),মোঃ আবদুর রহিম(২৯), মোঃ আবদুর রশিদ (২৮), জয়নাল আহমদ (২৩), এনায়েত উল¬াহ (২৬)। সাগরে ট্রলার ডুবির বিষয়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপ ও শাহপরীরদ্বীপ কোস্টগার্ড স্টেশনের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বিষয়টি শুনেছেন এবং এ পর্যন্ত কোন লাশ পাওয়া যায়নি বলে জানান। টেকনাফ উপক’লীয় এলাকায় আতœীয় স্বজনের খোজে আনেক জনকে বিচরণ করতে দেখা গেছে। ###
teknaf er lookjon k r o so-sikkito hotey hobe,taholey future a r adoronehr vhol kortey jabe na.
oti luve tati noshto,
dhora khaile jibon khosto.
BGB kore ki?
Ekto ki shotorko howa jaina?
r coast guard to tader prostan shomporke porjonto ovihito taito tara bollen je ta tara shunechen.100% true.