নজির আহমেদ সীমান্ত ….টেকনাফে আলোচিত জুহুরা হত্যাকান্ডের অন্যতম অভিযক্ত পেটান গ্রেফতার হয়েছে টেকনাফ থানার ওসি তদন্ত দফ্তর থেকে।গতকাল রাতে তাকে আটক করেছেন মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা স্বপন কুমার মজুমদার। জানা যায় জুহুরা হত্যামাললার অন্যতম আসামি টেকনাফ নাজির পাড়ার পেটান স্থানীয় মেম্বার সৈয়দ হোসেনের সাথে দাপটের সাথে টেকনাফ থানায় প্রবেশ করে মামলা তদন্তকারি কর্মকর্তার সানের চেয়ারে বসে নানা আরাপ-আলোচনায় ব্যস্থ হয়ে পড়ে। এসময় তদন্তকারি কর্মকর্তা (ওসি স্বপন কুমার মজুমদার) তার সামনে বসা ভদ্র লোকটি ওই আলোচিত হত্যামামরার আসামি জেনে তাকে আটক করেন। এসময় মেম্বার সৈয়দ হোসেন তাকে ছাড়িয়ে নিতে জোর তদবির করে। এক পর্যায়ে ওসি স্বপন কুমারের সাথে কথাকাটাকাটির ঘটনাও ঘটে। আটক পেটান নিজেকে নিদোষ বলে দাবি করে বলে জানে মামলায় অভিযুক্ত সে। নিঃদোষ হিসাবে মেম্বার অভয়দিয়ে থানায় নিয়ে এসেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানিয়েছেন মেম্বার সৈয়দ হোসেন স্থানীয় সংসদ সদস্যের নিকট পারিবারিক আত্মীয়। ওই সুবাদে দাপটের সহিত হত্যা মামলার আসামিকে ওসির সামনে এনেছিল।
যে হত্যা মামলায় আসামি…
ইয়াবা বানিজ্যের লেনদেনকে কেন্দ্রকরে টেকনাফ মৌলভী পাড়ার নবী হোসেনের সাথে সাবরাং মন্ডল পাড়ার আব্দুর রহমানের সাথে বিরোধ ছিল। গত২৯ আগষ্ট সকালে নবী হোসেন ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা এসে আব্দুর রহমানের বাড়িতে হামরা চালায়। এক পর্যায়ে আব্দুর রহমানকে ঘরতেকে বের করে এলোপাতাড়িভাবে পিটাচ্ছে। এ সময় স্ত্রী জুহুরা বেগম স্বেিক উদ্ধারে এগিয়ে যায়্ । হামলাকারিরা জুহুরাকে রেহাই দেয়নি। সে ছিল ৮ সামের গর্ভবতী। সে হামলাকারিদের লাটির আঘাতে আহত হয়। তার াতিরিক্ত রক্ষখনন হচ্ছে । তাকে স্তানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই সে মারা যায়। ওই মামলার অন্যতম আসামি পেটান।
টেকনাফ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাহাবুবুল হক বলেন মেম্বার তাকে কেন থানায় নিয়ে এসেছিল জানা যায়নি তবে সে আসামি পেটানকে থানা থেকে নিয়ে যেতে চেষ্টা করেছে।
Leave a Reply