বিশেষ সমালোচক….টেকনাফের সাংবাদিকদের অনৈক্যে সাংঘাতিকদের পোয়াবারো সাংবাদিকদের উর্বর ভূমি টেকনাফের পাঠকপ্রিয় দৈনিক পত্রিকার বৈধ প্রতিনিধিত্বকারি সাংবাদিকদের সীমাহীন হিংসা-বিদ্বেষ ও অনৈক্যের কারণে দিন দিন ভূয়া সাংবাদিকের উদ্ভব হচ্ছে। উপজেলার বেশকিছু বেকার ভবঘুরে ব্যাক্তি ধান্দাবাজির কৌশল হিসেবে কিছু আজগুবি নাম সর্বস্ব পত্রিকা প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে কিংবা খুচরা বিজ্ঞাপন ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর, থানা, ভূমি অফিস, বন বিভাগের কার্যালয়সহ দূর্নীতির গন্ধমাখা অলিগলিতে হানা দিয়ে টু-পাইস কামিয়ে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জীবনে কখনো কোন পাঠক প্রিয় প্রচার বহুল দৈনিক পত্রিকায় দায়িত্ব পালন না করলেও এদের রেজিস্ট্রেশনবিহীন মোটর সাইকেলের সামনে পেছনে মোটা হরফে সাংবাদিক ও প্রেস শব্দ জ্বলজ্বল করছে। উপজেলায় বর্তমানে কর্মরত বৈধ সাংবাদিকের সংখ্যা দশের কোটা না পেরুলেও অবৈধ সাংঘাতিকদের সংখ্যা এখন ত্রিশ ছুঁই ছুঁই। অভিযোগ উঠেছে, ভূইফোড় নাম ব্যাবহার করেই পুরো উপজেলা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গোটা বিশেক যুবক-তরুণ; যাদের কেউই কোন গ্রহণযোগ্য দৈনিকে ইতিপূর্বে দায়িত্ব পালন করেনি। সাংবাদিক পরিচয় দানকারি এসব সাংঘাতিক তৎপতরতা প্রদর্শনকারিদের কারণে পুরো সাংবাদিকতা পেশাটাই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে। তাদের অপতৎরতায় মনে হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে সহজলভ্য কাজ হলো সাংবাদিক এবং স¤পাদক হওয়া-যার জন্য কোন যোগ্যতা, অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পড়ে না। সাংবাদিক বলতে সাম্বাদিক এবং প্রেস ক্লাব বলতে ফ্রেচ ক্লাব উচ্চারণ করে এমন অশিক্ষিত কয়েকজন যুবকও নিজদেরকে একলাফে দৈনিক/সাপ্তাহিক/পাক্ষিক/মাসিক বুলেটিনের রীতিমত সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বেড়াচ্ছে। এদের অপতৎপরতায় সাধারণ মানুষ রীতিমত হতবাক হলেও মূলধারার সংবাদ কর্মীরা আশ্চর্যজনকভাবে নীরব। অথচ তারা একসময় একজন উচ্চ শিক্ষিত ও সাংবাদিকতা বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ ব্যক্তির সংবাদ জগতে স্বাভাবিক রীতিশুদ্ধ বিচরণ ঠেকাতে আদাজল খেয়ে নেমেছিলেন। সচেতনমহল মনে করছেন, টেকনাফের অল্পশিক্ষিত অযোগ্য ব্যক্তি কতৃক আজগুবি নাম সর্বস্ব পত্রিকার পরিচয় দিয়ে বেড়ানো স¤পূর্ণ বেমানান কাজ। কারণ এই টেকনাফের এখানে দীর্ঘদিন সফলভাবে সাংবাদিকতা করে বর্তমানে জেলা সদরে ভালো পদে কাজ করছেন। এছাড়াও উপজেলায় সাংবাদিকগণ পেশাগতভাবে বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ার বৈধ প্রতিনিধি হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে মফস্বলের উল্লেখিত সাংবাদিকদের মধ্যে কোন বৃহত্তর ঐক্য নেই। এই সাংবাদিক এতদিন ৩ ধারায় বিভক্ত ছিলেন। ইদানিং বিভক্তির ধারা আরো একধাপ বেড়েছে। দুটো প্রেসক্লাব ছাড়াও সাইনবোর্ড সর্বস্ব সংগঠন রয়েছে কয়েকটি। তবে কোন সংগঠনই নামধারি সাংবাদিকমুক্ত নয়। কোন কোন সংগঠনের সভাপতি/সেক্রেটারিও কোন পত্রিকার বৈধ প্রতিনিধি নয়। বৈধ সাংবাদিকদের অনৈক্যের কারণে টেকনাফের সাংবাদিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোন ঐক্যবদ্ধ কর্মসূচী কল্পনা করা যায় না। সাগর-রুনি ইস্যুতে দেশব্যাপী ঘোষিত কোন কর্মসূচী টেকনাফে পালিত হয়নি। সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলায় জড়ানোর বিষয়ে করো কলম গর্জে ওঠেনি। অতীতে অনেক সাংবাদিকের উপর পরিচালিত হামলা, ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের ঘটনায় নীরব ছিলেন সতীর্থরা। বর্তমানে সাংবাদিকদের এই অনৈক্য আরো চরম পর্যায়ে পৌছেছে। নিজেদের অনুষ্ঠান বর্জন, এক সংগঠনের অপর সংগঠনের সদস্যদের নাম ধরে অনাকাংখিত সমালোচনা, পার¯পরিক গীবত-কুৎসা ইত্যাদি এখন অনেকের নিত্যনৈমিত্তিক অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এতে প্রশাসনের কতিপয় দুর্নীতিবাজ ও সমাজের অসৎ ব্যাক্তিবর্গ যেমন সুযোগ পাচ্ছে তেমনিভাবে লাই পেয়ে যাচ্ছে নতুন গজে উঠা সাংবাদিক নামধারী সাংঘাতিকেরা। এরা জোটবদ্ধ হয়ে বিবদমান সাংবাদিকদের একেক গ্র“পের পেছনে গিয়ে অন্যগ্র“পের ক্ষতি করার চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে। এদেরকে দালাল হিসেবে ব্যবহার করে একশ্রেণীর দুর্নীতিবাজ ব্যাক্তিবর্গ নিজেদের সুবিধা হাসিল করে নিচ্ছে বলেও অভিযোগ মিলছে।
সচেতনমহল আরও মনে করছেন, কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে বৈধ সাংবাদিকদের অনৈক্য দমন এবং অবৈধ সাংঘাতিকদের অপতৎপরতা বন্ধ করা এখন সময়ের অনিবার্য দাবি হয়ে পড়েছে। এসব সাংবাদিকরা বিভিন্ন অজুহাতে চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হলেও প্রশাসন কোন ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাই মিয়ানমারের নাগরিক, ইয়াবা ব্যবসায়ী, হুন্ডি ব্যবসায়ী, অকর্ম ও বেকার ব্যক্তিরা ওই সব অপকর্ম দামাচাপা দেওয়ার জন্য এই মহৎ পেশাকে কঙ্কল করছে।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন, সাংবাদিক নামধারী কিছু লোকের জন্য এ মহান পেশার প্রতি সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা হারাচ্ছে। এদের চিহ্নীত করে সামাজিক ভাবে বয়কট করা হউক।
বিশেষ সমালোচক ভাই,প্রথমে আপনাকে অনেক অনেক শুভেছছা এমন একটি মনের মত সংবাদ লিখার জন্য,আমরা যারা টেকনাফে বসবাস করি তারা এ সব সাংঘাতিকদের কাছে এক প্রকার বনধী,আপনি এ যেন আমাদের মনে কথা লিখলেন.আপনাকে ঈদের আগাম শুভেছছা চালিয়ে যান ভাইজান
বার্মায়া কয়েক জন ছেলেকে সাংবাদিক হতে দেখা যাচ্ছে ,এরা কোন পত্রিকায় লিখে সম্পাদকও কি পূর্ব পাড়ের নাকি। ভাইয়্যা একটু বলুন তো টেকনাফে প্রেসক্লাব কয়টি ও সভাপতি ক’জন? আপনার মোবইল নং চাই…….
many many thanks for this real news!bcz we r so pain !
এই বিষয় নিয়ে লেখার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এই ধরনের নামধারি সাংবাদিকদের যারা প্রশ্রয় দিচ্ছে এবং তাদেরকে নিয়ে দল গঠন করছে তারা হয়ত সাংবাদিকের ইংরেজি অর্থ কি তাও জানে না। মোটর সাইকেল আর একটা ক্যামেরা থাকলে সাংবাদিক হওয়া যায় না। সাংবাদিক হতে হলে সব বিষয়ে জ্ঞান থাকা এবং নিরপেক্ষ ভাবে সেই সংবাদ সবার কাছে উপস্থাপন করা এবং সমাজের অন্যায় অবিচারে নিজের কলমকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে এবং জানতে হবে।
বকলম সাংবাদিকতা যাতে টেকনাফের তথ্য সরবরাহে বিপর্যয় ডেকে না আনে। প্রবীণরা যাতে তাদের নির্দিষ্ট সম্মান পায়। সেই দিকেই আমাদের লক্ষ্য রাখা উচিত। সচেতন মহলের দৃষ্টি কামনা করছি।
নজির ভাই সালাম নিবেন,আপনাদের মত বড় মপের মানুযের সমালোচনা করার মত সাহস আমি অধমের নেই,কিনতু ভাই আমি খুবই অবাক হলাম আপনি আমার লেখার সারাংশ টা বুঝতে পারেনি বলে!!!!! আমি লিখেছি তাদের কথা, যারা নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিতে গিয়ে সাম্বাদিক বলে, প্রেস ক্লাব বলতে ফ্রেচ ক্লাব উচ্চারণ করে এমনই কিছু যুবকের কথা ,যাদের অপতৎপরতায় সাধারণ মানুষ হতবাক হয়ে যায়। বলুন তো সাংবাদিক নামধারী কিছু লোকের জন্য আনেকের কাছে আপনদের সুনাম ক্ষুন্ন হচছে না?আপনারা যারা সিনিয়ার সাংবাদিক তারা প্রকৃত ভালবাসা থেকে বঞ্চিত হননা ?সাংবাদিক পরিচয় দানকারি এসব সাংঘাতিক তৎপতরতা প্রদর্শনকারিদের কারণে পুরো সাংবাদিকতা পেশাটাই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েনি?তাদের কারনে এ মহান পেশা আজ কোন আসনে?বলা বাহুল্য খুবই দু:খজনক অবমাননাকর,নজির আপনি শুনে অবাক হবেন গত ১০ দিন যাবত কক্সবাজারে জেলায় ‘ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। এ সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কোর্সে টেকনাফের কোন সাংবাদিককে প্রশিক্ষণ নিতে দেখলাম না!তাহলে নিশ্চয় সীমান্ত টেকনাফে নতুন যারা সাংবাদিকতা করছেন তারা কি ??? তখন আপনি নিজেও বলবেন টেকনাফে সহজলভ্য কাজ হলো সাংবাদিক হওয়া। ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে সমালোচনা আমি করছি না,সমালোচনা করার সে সহস আমার নেই আমি আপনাদের সামনে অধম।চিহ্নীত কিছু মানুষের জন্য সমাজ যেন এ মহৎ মহান পেশার সমালোচনা না করে।পরিশেষে একটাই অনূরূদ এদের দমন করুন। বিশেষ সমালোচক,
বিশেষ সমালোচক ভাই, আসল কথা হল এখানে কিছু সাংবাদিক ঐসব নামদারি সাংবাদিকদের মদদ দিচ্ছে।
Tahnks..it is real news..
dear special critic .
please wait i post details your criticsm.
nazir ahmed simantho
Thanks for a nice write up.I personaly know a dozen
of Teknafi Journalists who have not yet did minimum
educational qualifications and some have not any kind of
of knowledge about journalism and its ethics. After that, they became journalists and somewhere they are leaders of Jourlists. Very shade for us.
ashole beder k kara lalon palon kortese tader k identify korun .ta na hole shangbadik k shoby shangatik heshebei sinbe.
প্রিয় সমালোচক ভাই। আপনার লিখা পাচ্ছিনা বলে দুঃখিত। আপনার বাস্তবধর্মী লিখা পড়ার অপেক্ষায় আছি আমরা অগনিত পাঠক। আপনি যখন সমালোচক হয়েছেন ,আপনার কিছু সমালোচনা হওয়া টা স্বাভাভিক। ভয় নেই ইগিয়ে যান, লিখতে থাকুন।।
প্রিয় পাঠক, শুভেচছা জানাই আপনাদের যারা আমার লেখা পড়েছেন জানি না আমার মত আধমের পক্ষে আপনাদেরই না বলা ভাষাগুলো উঠে এসেছে কিনা,আপনাদের মহৎ মতমত গুলো আমাকে আবারো অন্য কোন বিষয়ে কলম হাতে নিতে অনূপেরণা দিচেছ।পরিশেষে টেকনাফ নিউজ ডট কম, কে অনেক অনেক শুভেচছা আমার মত নামহীন একজনের লেখা তদের মূল্যবান পতায় জায়গাকরে দেওয়ারজন্য। সবাই কে অনেক ভালবাসা, বিশেষ সমালোচক