শামসুল আলম শারেক,টেকনাফ।…টেকনাফের লেদা জুনিয়র হাইস্কুলের মাঠ দখল এবং পল্লী বিদ্যুৎ সাবষ্টেশন নির্মানকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। স্কুলের শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
অভিযোগে জানাযায়- টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা লেদা জুনিয়র হাইস্কুল কর্তৃপক্ষকে গত ১৯৯৯ সালে দক্ষিণ হ্নীলা মৌজার জে এল নং-৫ এর ৩২৪৯ ও ৪৬৩ নং খতিয়ানের ১১২৭৩ দাগে ২৪শতক এবং ১১২৬৭ খতিয়ানে ৪০শতক সর্বমোট জমি ৬৪শতক জমি স্থানীয় মরহুম ফকির মোহাম্মদের পুত্র আব্দুস সালাম প্রকাশ আব্দুলু ও মৃত রওশন আলীর পুত্র মাওলানা আবুল হাশেম স্কুলের নামে দান করে দেন। আবার ঐ জমি স্কুল কর্র্তৃপক্ষ ৩০/০৪/২০০৯ ইং স্কুলের নামে দলিল সৃজন করতে তৎকালীন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামসুল হক চৌধুরীর আদালতে আবেদন করলে তিনি ০৩/০৫/২০০৯ ইং সনে দলিল সৃজন করে স্কুল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেন। যার স্টাম্প মূলে দলিল নং- ঙ-২৯৪০৩২৪, ঙ-২৯৪০৩২৫ ও ০৭০০৮১৭।
অপরদিকে পল্লীবিদ্যুৎ সরকারী জমি লীজ নিয়ে সাবষ্টেশন নির্মানের জন্য যায়। স্কুল কর্তৃপক্ষ পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষকে উপযুক্ত কাগজ পত্র নিয়ে সালিশে বসে সমাধানের আহবান জানায়। কিন্তু পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ কোন ধরনের সাড়া না দিয়ে একগুয়েমী মনোভাব দেখিয়ে উক্ত স্কুল মাঠ ঘেরা দিয়ে দখলে নেয়। এ ব্যাপারে পল্লী বিদ্যুৎ টেকনাফ অফিসের ডিজিএম-কামাল আহমেদ বলেন- এ জমি পল্লী বিদ্যুতায়নের নামে জেলা পরিষদ কর্তৃক এ্যাকোমেডিশন করে ১৯৯৩সালে কাগজপত্র প্রদান করে। সুতরাং কারো জমি জবর দখল করে বিদ্যুৎ সাবষ্টেশন নির্মাণ করা হচেছনা। এ নিয়ে এলাকায় দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে।#################
Leave a Reply