হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম,
টেকনাফ পৌর এলাকায় সংঘবদ্ধ রোহিঙ্গা ডাকাত দল সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে গুরুতর অফিযোগ পাওয়া গেছে। প্রশাসনের নির্বিকার ভূমিকার কারণে এদের তৎপরতা ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাগণ জানান- মিয়ানমার আরকান রাজ্যের মংডু থানাধীন শীলখালী বড়ছড়া এলাকার মৃত জান আলীর ৪ পুত্র যথাক্রমে আব্দুল হাকিম, আবুল হোছন, নজির আহমদ ও আব্দুল করিম এই ৪ ভাই টেকনাফ পৌর এলাকা ২নং ওয়ার্ড পুরান পল্লানপাড়ায় স্থানীয় ফিরোজ আহমদ, ছলিম ও শফিউল্লাহর আশ্রয়ে ৫/৬ বছর ধরে বসবাস করে আসছে। এই ৪ ভাইয়ের নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ রোহিঙ্গা ডাকাত দল এবং আশ্রয় দাতাদের নিজস্ব বোট রয়েছে। এদের কাজ হচ্ছে- নাফ নদীতে জেলেদেরকে এবং মিয়ানমারে গিয়ে ডাকাতি করা ও মিয়ানমার থেকে মুসলিম রোহিঙ্গাদের গৃহপালিত গরু-মহিষ চুরি করে নিয়ে আসা। তাছাড়া এসব রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের জমায়েত করে চোরাই পথে সাগর দিয়ে মালয়েশিয়া আদম পাচারও করে। এই রোহিঙ্গা ৪ ভাইয়ের জ্বালাতনে স্থানীয় বাসিন্দাগণ অতিষ্ঠ হলেও স্থানীয় আশ্রয় দাতাদের দাপটে কিছু করতে সাহস পাচ্ছেনা। এই রোহিঙ্গা ৪ ভাই বর্তমানে দালান কোঠা তৈরী করে বসবাস করলেও প্রশাসন এদের ব্যাপারে আইনগত কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় স্থানীয় জনমনে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বর্তমানে এদের বসত ভিটায় মিয়ানমার থেকে চুরি করে আনা কয়েকটি গরু রয়েছে। গত রমজানসহ বিভিন্ন সময়ে এরা চুরি করে আনা গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করেছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।########
।
say “NO STAY” for RUHINGA.
Then will be saved all terrorised works in our beloved bangladesh. Then we can stay & journey without risk .
TAKE PREPARTION.