রমজান উদ্দিন পটল,টেকনাফ………টেকনাফের হ্নীলায় মলদ্বারে লুকিয়ে ইয়াবা ট্যবলেট পাচার কালে বিজিবি এক সিন্ডিকেট সদস্যকে আটক করেছে। অটক পাচারকারীর দেহে লুকানো ইয়াবা ইদ্ধার নিয়ে হাস্যকর কান্ড সৃষ্টি হয় এবং ইয়াবা সম্রাজ্য নামে খ্যাত পানখালী এলাকার প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের ব্যাপক তথ্য বেরিয়ে আসছে। সুত্র জানায় গোপন সংবাদের বিত্তিতে নীলা বিজিবি ক্যাম্পের গোয়েন্দা সদস্য শাহাবুল আলম গত ৩ জুলাই রাত ১০ টায় নীলা বাস ষ্টেশন থেকে পানখালী এলাকার প্রভাবশালী সিন্ডিকেট সদস্য ছৈয়দ আহমদের পুত্র লুৎফর রহমান(২৫)কে আটক করে। এসময় সে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে পাকড়াও করে নসীম মার্কেটে সাংবাদিকদের মুখোমুখি করে। খবর পেয়ে বাজারের শতশত লোপকজন জড়ো হয় এবং তাকে প্রকাশ্য জনসম্মুখে তল্লাশী করা হয়। কিন্তু নাসুর বান্দা বিজিবির গোয়েন্দা সদস্য প্রকাশ্য জনসম্মুখে আটক পাচারকারীকে পায়খানা করালে পায়খানার সাথে বেরিয়ে আসে পলিথিন মোড়ানো একটি প্যাকেট। আর উক্ত পেকেটে রয়েছে ৭শ ২৩ পিস ইয়াবা বড়ি। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক হাসির সৃষ্টি হয় এবং রসাতœক সমালোচনার জম্ম দেয়। এসব ইয়াবা পানখালীর সিন্ডিকেট নেতা মাঈন উদ্দিন, হোছন আহমদ, ইউসুফের বলে আটক পাচারকারী প্রকাশ্য জনসম্মুখে স্বীকার করে। অথচ উক্ত মালামাল পানখালী এলাকার চিহ্নিত গডফাদারের হলেও রহস্যজনক কারণে তারা মামলা থেকে পার পেতে নানান তদবীর শুরু করেছ্ ে। এছাড়া ইয়াবা সংক্রান্ত বিষয়ে এক সপ্তাহ পুর্বে স্থানীয় নুরুল কবিরের পুত্র ইউসুফকে আটক করে পুলিশ। এদিকে ইয়াবা লেনদেন নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। – ৪ জুলাই ১২ টায় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের নাজির পাড়ার মৃত আবদু জলিলের পুত্র জাফর (৪৪) নিজ বাড়ী থেকে বের হয়ে সিদ্দিকের ভাড়া বাসার সামনে এসে লোকজনের সাথে কথা বলছিল । এসময় একই এলাকার নুরুল ইসলামের পুত্র আবছার (২২) এসে কিরিচ দিয়ে জাফরকে অতর্কিতভাবে এলোপাতাড়ি কুপাতে থাকে । এসময় জাফর রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে গেলে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। ইয়াবা লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়ে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। ##########
Leave a Reply