টেকনাফে এক কলেজ ছাত্রীর মূখে কামড় দিয়েছে এক বখাটে। কলেজ থেকে ফেরার পথে বাড়ীর সামনে ছোট বোনের সামনে এ ঘটনা ঘটানো হয়। ১৯ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টায় সাবরাং ইউনিয়নের পেন্ডল পাড়া প্রধান সড়কে সংগঠিত ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, টেকনাফ ডিগ্রী কলেজ থেকে ক্লাস শেষ করে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী তার ছোট বোন একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী এক সাথে বাড়ী ফিরছিলেন। তারা বাড়ীতে ঢুকার আগ মূহুর্তে সাবরাং সিকদার পাড়ার মোঃ আয়ুবের পুত্র আব্দুর রশিদ বড় বোনের চুল ধরে টেনে হেছড়ে মূখে কামড় বসিয়ে দেয় এবং শারিরিক ভাবে নির্যাতন চালায়। তাৎক্ষনিক বিষয়টি তারা কলেজ অধ্যক্ষ বাবুল কান্তি ভৌমিককে অবহিত করলে তা উপজেলা নির্বার্হী কর্মকর্তা পর্যন্ত গড়ায়। উপজেলা নির্বার্র্হী কর্মকর্তা আ ন ম নাজিম উদ্দীন থানা পুলিশকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্বার্হী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আব্দুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের এস আই সোহেল ঘটনাস্থলে গিয়ে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার চেষ্টা করে। কিন্তু আব্দুর রশিদ এদের উপস্থিতি টের পেয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রী আছে এমন পরিবার গুলোতে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রীটির মা জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন ধরে উক্ত রশিদ তার মেয়েকে বিভিন্ন সময় উক্ত্যত্ত করে আসছিল। বিষয়টি তার পরিবারের অভিবাবকদের জানানোর পরও কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় নির্যাতনের এ ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে ভিকটিমের পরিবার থানায় মামলার প্রক্রিয়া নিচেছ বলে জানা গেছে।
vah,,,,,,, amader desher niumitu bebosta ,bhai niumito bebosta nite nite manusher asha shorkartheke utthi jacche , bebosta na ,,a shob chele ba manusher , ma ,bhai bon, ase shate shate thana niye ashle victime k , hajir kore dibe, kichu din pore shona jabe, victim ke dhurte parena police , palatok ashami gushona korbe
ha ha ha ha ,
ধিক্কার জানাই এইসব আব্দুর রশিদ-দেরকে যারা মানুষ নামের কলঙ্ক!
আর কত এভাবে টিজ করে রক্ষা পাবে? কত?
আমাদের আর কত বোন এভাবে ইভ-টিজিং এর স্বীকার হলে এইসব নরপশুদের বিচার হবে????!!
অনতিবিলম্বে এই আব্দুর রশিদের বিচার দাবি করছি।