মোবারক উদ্দিন নয়ন, কক্সবাজার থেকে…ঋতু পরিবর্তনের ফলে সম্প্রতি সময়ে কক্সবাজার জেলার প্রত্যš– অঞ্চলে জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথা ব্যাথাসহ নিউমোনিয়ার প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাইভেট ক্লিনিক, সরকারী হাসপাতাল, হাতুড়ে ডাক্তারের চেম্বার সমূহে রোগীরা ভিড় জমা”েছ। লাভবান হ”েছ নিত্য নতুন ঔষুধ কোম্পানী সমূহ। উপহার জমছে ডাক্তারদের চেম্বারে। দরিদ্র অসহায় ও অক্ষম রোগীদের কথা কেউ ভাবছেনা।
গত কয়েকদিন যাবৎ বৃষ্টি ভ্যাপসা গরম কখনও শীতল বাতাস ও আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে কক্সবাজারের মহেশখালী, কুতুবদিয়া, উখিয়া, টেকনাফ, পেকুয়া, চকরিয়া, রামুসহ উপজেলার প্রত্যš– অঞ্চল সমুহে সর্দি, কাশি, এলার্জি, মাথা ব্যাথা ও ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে জ্বরে আক্রান্ত হ”েছ বেশিরভাগ শিশুরা। ফলে হাজার হাজার জনসাধারণ এসব রোগে আক্রাš– হয়ে সরকারী হাসপাতালে, প্রাইভেট ক্লিনিক, হাতুড়ে ডাক্তার ও হোমিওপ্যাথিক সেন্টারগুলোতে ভিড় জমা”েছ।
এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে গুনগত মানহীন কতিপয় ঔষূধ কোম্পানী বিভিন্ন কৌশলে এম.আর দ্বারা ডাক্তারদের সূলভমূল্যে ঔষুধ বিক্রি ও উপহার সামগ্রী দিয়ে স্ব স্ব কোম্পানীর ঔষুধ ব্যব¯’াপনা পত্রে লেখা”েছন। ওই ঔষুধে কাজ না হলে ৪/৫ দিন পর ঔষুধ বদলে লিখে দি”েছ অন্য কোম্পানীর ঔষুধ। রোগীদের পরিবারে অভাব যন্ত্রণার সুর বইলেও লোভের কারণ ডাক্তারদের বেলায় হ”েছ উল্টো। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন উপজেলায় এ অব¯’া চলতে থাকলেও প্রশাসনিকভাবে এর কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। যার দরুণ ডাক্তারদের দ্বারা সাধারণ মানুষ উপকারের চেয়ে মারাত্মকভাবে ক্ষতিসাধিত হ”েছ।
Leave a Reply