উখিয়াপ্রতিনিধি ঘুমধুম কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্য সহকারী মোবাশ্বেরুল হক ও কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ তুলেছে স্থানীয় এলাকাবাসী। তারা প্রতি মাসে বিভিন্ন ফার্মেসী ও মায়ানমারে ঔষুধ পাচার করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। মোবাশ্বেরুল হক ও কামরুল হাসান উক্ত কমিউনিটি ক্লিনিকে যোগদানের পর হইতে মাসের প্রথমে ২দিন এবং শেষের ২দিন কর্মস্থলে উপস্থিত থাকেন। অথচ নিয়মিত টাকা উত্তোলন করে থাকেন বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্বাস্থ্য কর্মী জানান, উক্ত স্বাস্থ্য কর্মীরা বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির মাধ্যমে স্বাস্থ্য সেবা চালিয়ে আসছে। বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের লক্ষ্য উদ্দেশ্য হল সাধারণ মানুষকে সেবা প্রদান করা। অথচ ঘুমধুম কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্য কর্মীরা সেবা দেওয়ার নামে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করে যাচ্ছে। তাদের দূর্নীতি ও অনিয়মে বাধা প্রদান করায় একই কমিউনিটি ক্লিনিকের এক কর্মীর বিরুদ্ধেও সংবাদ প্রকাশ করেছিল। স্থানীয় এলাকাবাসী উক্ত দূর্নীতিবাজ দুই কর্মচারীর বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের কাছে দাবী জানান এবং এলাকার ভুক্তভোগী সাধারণ জনগণ ক্ষুব্দ হয়ে তাদের দূনীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ মখলেছুর রহমান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন এবং তদন্ত পূর্বক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত দুই স্বাস্থ্য কর্মীর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে সে ব্যাপারে মূখ খুলতে রাজি নয়।ঘুমধুম কমিউনিটি ক্লিনিকের দু’স্বাস্থ্য কর্মীর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
Leave a Reply