খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর পাচার করা অর্থের একটি অংশ দীর্ঘ চেষ্টার পর দেশে ফেরত এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), যার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি টাকা।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে ‘ঘুষ’ হিসেবে নেয়া এই অর্থ পাচারের জন্য আরাফাতের ছয় বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। সেই সঙ্গে জরিমানা হয়েছে ১৯ কোটি টাকা।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে গ্রেপ্তারের পর সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি নিয়ে চিকিৎসার জন্য ব্যাংককে পাড়ি জমানো আরাফাত আর ফেরেননি। তার অনুপস্থিতিতেই সাজার রায় হয়।
কমিশন চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বৃহস্পতিবার অর্থ ফেরতের তথ্য জানিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, পাচার করা অর্থ দুদকের মাধ্যমে ফেরত আনার ঘটনা এটাই প্রথম।
সিঙ্গাপুরে পাচার করা ২০ লাখ ৪১ হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার ফেরত এনেছে দুদক, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি টাকা।
এই অর্থ এখন সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট শাখায় দুদকের একটি হিসাবে রয়েছে বলে গোলাম রহমান জানান।
এই অর্থ কী করা হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, “দুর্নীতি দমন সংক্রান্ত কাজে ব্যয় করা হবে।”
তিনি আরো বলেন, পাচার করা আরো ৯ লাখ ৩৬ হাজার মার্কিন ডলার ফেরত আনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ২০০৪ থেকে ২০০৬ এর মধ্যে আরাফাত অবৈধভাবে সিঙ্গাপুরের ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংকে বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০ কোটি টাকা পাচার করেন বলে প্রমাণিত হয়।
দুদকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, ২০০৪ সালে সিঙ্গাপুরের নাগরিক লিম ইউ চ্যাং সিঙ্গাপুর ইউনাইটেড ওভারসিজ ব্যাংকে একটি হিসাব (অ্যাকাউন্ট) খুলেছিলেন, যার শর্ত ছিল কোকো এবং চ্যাং এর যৌথ স্বাক্ষরেই এই হিসাব থেকে অর্থ তোলা যাবে।
দুদক চেয়ারম্যান জানান, সিঙ্গাপুর সরকারের আদেশে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এই টাকা বাংলাদেশ সরকারকে ফেরত দিয়েছে।
এই টাকার উৎস সম্পর্কে তিনি বলেন, “মূলত চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণ এবং একটি বেসরকারি মোবাইল ফোন কোম্পানি থেকে সরকারি মোবাইল ফোন কোম্পানি টেলিটকের যন্ত্রাংশ কেনা সংক্রান্ত অবৈধ অর্থ এই অ্যাকাউন্টে জমা হত।”
অর্থ পাচারের এই অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ২০০৯ সালে রাজধানীর কাফরুল থানায় আরাফাতের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। আসামি করা হয় খালেদার সরকারের নৌমন্ত্রী আকবর হোসেনের ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মনকেও।
মুদ্রাপাচারে সহায়তা করায় আরাফাতের মতো সায়মনকেও ছয় বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১৮ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সায়মনও পলাতক।
আরাফাতের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগ প্রমাণিত হলেও বিএনপির দাবি, আদালতের ওই রায় ছিল ‘সাজানো’।
আরাফাতের বিরুদ্ধে অভিযোগ জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রের অংশ’ বলেও দাবি বিএনপির।
আরাফাতের বিরুদ্ধে আরো চারটি মামলা বিচারাধীন। তার বড় ভাই লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা এক ডজনের বেশি।
chor chor chor khaleda pawribare shawbai chor.
assalamu alaikum
taka chor na korle anlo kemne , tahole boja jai desher ortho jo to pare era pachar korse, pacharer taka to bujlam kinto kotho koti taka era nijer junnu be bahar korse tar hishab kemne nibe era namz o pore allahr bhoi o dekhai,, atr mane bangladesher mati te amra ki asha korbo ekhon jara ase tara ki ??????? bhai vote diya bondhu kore armi shorkar e valo hobe mone hoi, army ra judio chori korbe kinto,,, desher junnu kaj o korbe eder moto hobe na mone hoi, USA, EU,shob shomoi chaibe deshe churr ra e khomotai ashok karon democracy bolte e chur eta mone rakhte hobe,chur na thakle western der kichu lav hobena na hole myanmar k dekho eto din , army shorkar chilo western der kono lav holo na, ekhon kiso ta DEMOCRACY korse usa, eu, LAPAI porlo oi dehs k support dite, amader desher moto ek islamic and freedom deshse army chara kono opai nai,, ekon jara khomota ase tara tarao kono eto piche na
bhai amra kothar mone kisu anben na karon amar opinion etai amader shotorko hua ochit amra banggali jati ekhon freedome country te boshobahs kori , amra vote dile era ashet parbe otherwise NO, no, no. ta hole amader ki kora dorkar
allah hafez