সোমবার ঈদের দিন থেকে ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত বিশেষ সিকিউরিটি প্ল্যান মোতাবেক ১৫০ অতিরিক্ত পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে সৈকত এলাকায়। ওই সময়ে সৈকতের ডায়াবেটিক পয়েন্ট থেকে ইনানী সৈকত পর্যন্ত জেলা পুলিশ, ডিবি, ডিএসবি ও ট্যুরিষ্ট পুলিশের সমন্বয়ে ৩ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় থাকবে। পুলিশের বিশেষ ‘নিরাপত্তামূলক পুলিশী পরিকল্পনা’ বলে জানিয়েছেন ট্যুরিষ্ট পুলিশের ওসি আসাদুজ্জামান। তিনি জানান, প্রতি বছর ঈদে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের ঢল নামে। প্রতি বছরই পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে বাড়তি প্রস্তুতি থাকে পুলিশের। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। ঈদ উপলে ৩ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেছে পুলিশ। ঈদের দিন থেকে ৩১ আগষ্ট পর্যন্ত বিশেষ বিশেষ পর্যটন স্পট ছাড়াও কক্সবাজার সৈকত, ইনানী সৈকত, হিমছড়ি এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে। সৈকত এলাকার পাশে দোকানি, হকার ও সৈকত এলাকার পেশাদার আলোকচিত্রীদেরও এ ব্যাপারে বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এসব এলাকায় কোন পর্যটক তাদের হাতে ভোগান্তির শিকার হলে ব্যবস্থা নেবে পুলিশ। সৈকতে গিয়ে কেউ যাতে হয়রানির শিকার না হয় সেদিকেও নজর রাখা হবে।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার সেলিম মুহাম্মদ জাহাঙ্গির জানান, ঈদের পরদিন থেকেই কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড় থাকবে। পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে পুলিশের প থেকে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। হোটেল-মোটেল গুলোতে সিসিটিভি স্থাপনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া পর্যটন এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও সাদা পোশাকে পুলিশের নজরদারি বাড়ানো হবে।
Leave a Reply