আন্তর্জাতিক ওয়াংগারি মাথাই পুরস্কার বিজয়ী খুরশিদা বেগমকে সম্মাননা জানালো পরিবেশ ও বন মন্ত্রনালয় ।রোববার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে তাকে সম্মাননা জানানো হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ ও বনমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এ পুরস্কারের মাধ্যমে দেশের পরিবেশ ও বন সংরক্ষণের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার আগে মাত্র চার কোটি গাছ লাগানো হয়েছিলো। সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০১০ সালে ১০ কোটি, ২০১১ সালে ১১ কোটি এবং ২০১২ সালে ১২ কোটি গাছ লাগানো হয়েছে। এতে বনভূমির পরিমাণ বেড়েছে।তিনি বলেন, রোমে অবস্থিত এফওএ’র সদর দফতরে গত ২৭ সেপ্টেম্বর, কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার একজন ইউনিয়ন সদস্য ওয়াংগারি মাথাই সম্মাননা গ্রহণ করেন।ড.মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ আমত্মর্জাতিক জলবায়ু সংলাপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যার ফলে বাংলাদেশ গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড, এডাপটেশন ফান্ড, সিডিএম এক্সিকিউটিভ বোর্ড, কমপস্নায়েন্স কমিটি ও কনসালটেটিভ গ্রুপ অব এক্সপার্টস’র সদস্য পদ লাভ করেছে।
অনুষ্ঠানে বন ও পরিবেশ সচিব মেজবাহ উল আলম, ইউএসএইড’র মিশন পরিচালক রিচার্ড গ্রিণ, এফএও’র প্রতিনিধি ডমিনিক বুঁজো, বন অধিদফরের প্রধান ইউনুছ আলী এবং আইইউসিএনের প্রধান ইশতিয়াক উদ্দিন আহমেদসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
খুরশিদা গত আট বছর ধরে পরিবেশ ও বন সংরক্ষণে কাজ করছেন। তার গ্রামে নারীদের নিয়ে কমিউনিটি প্রেট্রোল গ্রুপ গঠন করেন। বন অধিদফতরের কর্মীদের পাশপাশি বন বন সংরক্ষণ ও টেকনাফ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অভয়ারণে জীবসম্পদ রক্ষায় তিনি কাজ করেছেন।
Thanks…apnar karon ei amra teknaf er manosh aj onek gorbito..