শামসুল আলম শারেক… উখিয়া-টেকনাফের ৮৫ শতাংশ খেটে খাওয়া মানুষ এমপি বদি’র উন্নয়নের ছোঁয়া পেয়েছে। বর্তমান মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সরকারী ও ব্যক্তিগত তহবিল থেকে সাংসদ আবদুর রহমান বদি উখিয়া-টেকনাফের খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর সরকারী ও ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এ পর্যন্ত উখিয়া-টেকনাফের প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষ বিভিন্নভাবে সাহায্য-সহযোগিতা পেয়েছে বলে লোকমুখে শুনা যাচ্ছে। অতীত সরকার ও সাংসদদের আমল কথা ও ইতিহাস পর্যালোচনা করে জানা গেছে, এমপি বদি চলমান সাড়ে তিন বছরে যা করেছেন তা অন্যান্য শাসন ও সাংসদরা গেল ২০ বছরেও করতে পারেনি বলে জনশ্র“তি রয়েছে। এলাকার মানুষের স্বার্থে কিছু কিছু দূর্নীতিবাজ আমলা ও প্রভাবশালী নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে চড়াও হলেও সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্র“তি অনুযায়ী এলাকার শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীদের চাকুরী প্রাপ্তিতে সহযোগিতা, গরীব-অসহায়দের সহায়তা, বিধবা ও বয়স্ক লোকদের নগদ অর্থ প্রদান, অবিবাহিত ছেলেমেয়েদের বিবাহে সহযোগিতা, এতিম-মিসকিনদের সহায়তা দান, এলাকার উন্নয়নে রাস্তাঘাট, কালভার্ট, মসজিদ-মন্দির, স্কুল-মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থাপনা নির্মাণ করে দিয়ে নির্বাচনী এলাকার সাধারণ মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছে। বর্তমান তাঁর আকাশ ছোঁয়া জনপ্রিয়তায় বিরোধী শিবিরেও আগামী নির্বাচনে জয় নিয়ে হাঁড় কাাঁপানো শুরু হয়ে গেছে।
উখিয়া-টেকনাফের প্রত্যন্ত অঞ্চল ও জনপদ ঘুরে এলাকার সাধারণ মানুষের কথা বলে জানা গেছে, গেল ২০ বছরের ইতিহাসে এমন অনেক এলাকা রয়েছে যে এলাকার মানুষ এমপি’র সাহায্য-সহযোগীতা পাওয়া তো দূরের কথা; এমনকি তাঁদের নির্বাচিত এমপিকে একবার চোখেও দেখেনি। কিন্তু বর্তমান এমপি আবদুর রহমান বদি তাঁর সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থানে। তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকার এমন কোন জায়গা বা মানুষ বাকী নেই- যে এলাকায় তাঁর পদচারণা ও সাহায্য-সহযোগিতা পৌঁছে দেননি। তিনি উখিয়া-টেকনাফের ত্রাণকর্তারূপে অভির্ভূত হয়ে প্রতিটি ঘরে ঘরে ও জনপদে পা রেখে সরকারী সাহায্য-সহযোগীতা ছাড়াও নিজের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে চাল, থামি, লুঙ্গি, শাড়ী ও নগদ অর্থ দিয়ে এলাকার সকল শ্রেণীর মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর কাছে দলীয় পরিচয়টা বেশী কিছু নয়; সকল দল ও মতের মানুষের সাথে তাঁর হৃদয় ও আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। যেমনিভাবে ছিল তাঁর মরহুম পিতা এজাহার মিয়া কোম্পানীরও। বর্তমানে তাঁর উন্নয়নের ছোঁয়া দেখে বিরোধী দল ও নিজ দলের বিরোধী নেতাকর্মীদের মাঝে দারুনভাবে টনক নড়া শুরু হয়েছে। তাঁর এলাকার উন্নয়ন ও মানুষের ভালবাসাকে পুঁজি করে তিনি আগামীতেও দলীয় মনোনয়ন পেলে অতীতের চেয়েও রেকর্ড পরিমাণ ভোটে নির্বাচিত হবেন বলে আশাবাদী। কিন্তু তাঁর এই জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামাতে বিরোধী শিবিরের পাশাপাশি তাঁর দলের গুটি কয়েক স্বার্থান্বেষী নেতা নামধারী মহল এখন থেকে নানা কৌশলে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করে যাচ্ছে তাঁর বিরুদ্ধে। যে অপপ্রচার ও মিথ্যাচারের শিকার হয়ে অতীতেও তিনি ২০/২২টি মামলায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে জড়িয়ে জেল-হাজতেও বাস করছিলেন। যা এলাকার সর্বশ্রেণীর মানুষ অবগত আছে।
###########################
শামসুল আলম শারেক,
টেকনাফ ॥
মোবাইল নং-০১৮১৪-৪৭৬৩৩৪
দালালরা আবার কি বলে ।এহেন কোন কাজ আছে এম পি বদি করে নাই । চুরি চামারীর টাকা গরিবকে দিয়ে গরিবের বন্ধু হতে চাই। মানুষকে অসম্মান এবং মারধর করে আবার ক্কমতায় থাকতে চাই জনগন সে সুজোগ আর দিবে না ।
সাংবাদিক ভাই,আপনি কি কোন সমস্যায় আছেন?যে হারে তৈল মারা শুরূ করলেন তাতে রমজানে আমরা যারা সাধারণ মানুষ তারা তো বিপদে পড়বো!!!!!!!!!!মাসাআললাহ আপনাকে এম পির পি এস হিসাবে মানাবে ভালো.চালিয়ে যান আপনাকে দিয়ে হবে
Ai report ta mone hai taka deya likha haishe.Ashole Ukhiya & Teknafer aboshta ta na.
sanbadk apnar mat ke tk ase